বিমা, মেয়াদি সঞ্চয় বা শেয়ার থেকে অর্থকড়ি আয় বাড়বে। ঝামেলা থেকে দূরে থাকুন। ধর্মে মতি। ... বিশদ
শ্রীরামপুরের বিজেপি প্রার্থী কবীরশঙ্কর বসু এদিন শ্রীরামপুর ও চাঁপদানি বিধানসভা এলাকাজুড়ে প্রচার করেন। সকালে শ্রীরামপুরে চা-চক্রের মাধ্যমে তাঁর প্রচার শুরু হয়েছিল। রাতে ছোট বেলুতে পথসভা করে তিনি প্রচারপর্ব শেষ করেন। এর মাঝে বৈদ্যবাটি পুরসভার একাধিক এলাকায় তিনি জনসংযোগ করেন। শ্রীরামপুরের সাংসদ তথা প্রবীণ তৃণমূল প্রার্থী কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় এদিন সকালে জাঙ্গিপাড়ার কোতলপুর গ্রামে রোড শো করেন। বিকেলে রাজ্যধরপুর ও রিষড়া পঞ্চায়েত এবং পুরসভা এলাকায় প্রচার করেন। সকাল ও বিকেলে দু’বেলার প্রচারেই দলীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ দেখা গিয়েছে। কল্যাণবাবু বলেন, আমজনতার বিপুল উৎসাহ বলে দিচ্ছে, তাঁরা কী চান। বিরোধীদের কথা তাই বিশেষ কানে তুলছি না। এদিন চণ্ডীতলা-২ ব্লকের বিভিন্ন এলাকায় প্রচার করেন শ্রীরামপুর লোকসভার বামেদের তরুণ তুর্কি প্রার্থী দীপ্সিতা ধর। হুডখোলা টোটো থেকে পায়ে হেঁটে প্রচার, সবকিছুই এদিন দীপ্সিতার প্রচারে দেখা গিয়েছে। প্রচারে দীপ্সিতার ভূমিকা ইতিমধ্যেই রাজনৈতিক মহলের চর্চায় স্থান পেয়েছে। তরুণ নেত্রী এদিন বলেন, শ্রীরামপুরের রঙ লালই হবে।
সোমবার জোরদার প্রচার করেন তৃণমূল কংগ্রেসের তারকা প্রার্থী রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন তাঁর প্রচার ছিল মূলত ধনেখালি ও পাণ্ডুয়ায়। সকাল সকাল তিনি দেধারা, নেলোরপাড়া, শঙ্করপুরে রোড শো করেন। সকাল ৮টা নাগাদ মনোরম আবহাওয়ায় সেই রোড শোতে উপচে পড়া ভিড় দেখা গিয়েছে। বিকেলে তিনি ভাস্তারা এলাকায় প্রচার করেন। এর মাঝে ঘাসফুলের তারকা প্রার্থী পাণ্ডুয়াতে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সভায় হাজির ছিলেন। রচনা বলেন, মানুষ বলছেন যে তাঁরা আমাকেই চান। সুযোগ পেলে এই ভালোবাসা কড়ায়গণ্ডায় ফিরিয়ে দেব। বিজেপির বিদায়ী সাংসদ তথা হুগলির এবারের প্রার্থী লকেট চট্টোপাধ্যায় এদিন সিঙ্গুরে প্রচারে গিয়েছিলেন। সেখানে জনসংযোগ সেরেই তিনি পাণ্ডুয়ার তিন্নাতে গিয়েছিলেন। সেখানে বোমা বিস্ফোরণের প্রতিবাদে তিনি পথ অবরোধ করেন। হুগলি লোকসভার বাম প্রার্থী মনোদীপ ঘোষ সোমবার ধনেখালির একাধিক গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকাজুড়ে প্রচার করেন।