শ্লেষ্মাদি ও বাতজ রোগে দেহকষ্ট হতে পারে। কাজকর্মে বাধার মধ্যে অগ্রগতি। আর্থিক দিক শুভ। ... বিশদ
সোমবার নিজের ওয়ার্ডে বসেছিলেন পুরাতন মালদহ পুরসভার ৭ এবং ১৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার শক্রঘ্ন সিনহা বর্মা এবং বিশ্বজিৎ হালদার। তাঁরা বলেন, কর্মীদের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। আমরা মানুষের জন্য গুড়, বাতাসা রাখব। কারণ, গরমে এসব খেলে শরীর ভালো থাকে। বিষয়টি নিয়ে বিজেপি এবং কংগ্রেস কটাক্ষ করতে ছাড়েনি। মালদহ বিধানসভার বিজেপির কনভেনর স্নেহাংশু ভট্টাচার্য বলেন, এতে ভোটাররা প্রভাবিত হতে পারেন। ভোটের দিন এমনটা দেখলে আমরা নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ জানাব।
ছাত্র পরিষদের জেলা সভাপতি মান্তু ঘোষ বলেন, ভয়ের পরিবেশ সৃষ্টি করার জন্য বীরভূমের এক নেতা এমনটা করতেন। তাঁর অবস্থা এখন সবাই জানেন। এটা পঞ্চায়েত বা পুরসভা ভোট নয়। এটা লোকসভা ভোট। জল, বাতাসা, গুড় দিয়ে এখন আর জেলায় ভোট হয় না। কংগ্রেস নেতার দাবি, মানুষ সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছেন।
বিরোধীদের অভিযোগকে গুরুত্ব দিতে নারাজ শহরের তৃণমূল কাউন্সিলার শক্রঘ্ন সিনহা বর্মা। বলেন, মূলত গরমের জন্য এই ব্যবস্থা থাকবে। এর মধ্যে অন্য কিছু নেই। বিরোধীরাও মানুষকে গুড় বাতাসা দিক। তারা পারবে না। কারণ তাদের কর্মী নেই।