ব্যবসা ভালো হবে। কেনাবেচা ক্রমশ বাড়বে। অর্থাগম ভাগ্য আজ অনুকূল। দেহে দুর্বলতা। ... বিশদ
অধীরের কথায়, মালদহে এক সময় বরকত দা ও প্রিয়দা অনেক কাজ করেছেন। প্রাথমিক স্কুল, স্বাস্থ্যকেন্দ্র, সেচ ব্যবস্থা সহ জেলায় বিদ্যুৎ পরিষেবা চালু করেছিলেন। বরকতদার আমলে মহানন্দা নদীতে ৪৮ কিমি বাঁধরোড নির্মাণ হওয়ায় চারটি বিধানসভার মানুষ ভাঙনের হাত থেকে রক্ষা পেয়েছেন। কিন্তু কেন্দ্রে বিজেপি ক্ষমতায় আসার এক দশক পেরিয়ে গেলেও কংগ্রেসের গতিতে উন্নয়ন করতে পারেনি।
লোকসভা ভোটের ঠিক আগে কেন্দ্রীয় সরকার সিএএ লাগু করেছে। এপ্রসঙ্গে অধীর বিজেপিকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে বলেন,আমিও বাংলাদেশি। আমার দাদা, দিদি বাংলাদেশি। ক্ষমতা থাকলে আমাকে তাড়িয়ে দিন। অন্য রাজ্যে সিএএ এনআরসির হাওয়া নেই। বাংলায় একে ভোটপণ্য হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে।
উত্তর মালদহের বিজেপি প্রার্থী খগেন মুর্মু অধীরের অভিযোগ প্রসঙ্গে বলেন, আমার মেয়াদে প্রতিটি পঞ্চায়েতে কাজ করেছি। সিএএ মানে নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়া নয়, দেওয়া। বিরোধীদের কাছে কোনও ইস্যু নেই। তাই সিএএ, এনআরসি নিয়ে ভুল বার্তা দিচ্ছে তারা। বিজেপি সরকারের আমলে বিকাশের হাওয়ায় ফের গেরুয়া ঝড় বইবে উত্তর মালদহে।