আপনার মনে ধর্মভাব জাগ্রত হবে। কর্মপ্রার্থীরা কর্মের সুযোগ পাবেন। কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতির সূচনা হবে। অর্থ নিয়ে ... বিশদ
এদিন দুপুরে বিবেকানন্দ সভাগৃহে ওই বৈঠক হয়। মহকুমা শাসক বলেন, আমি অভিযোগ পেয়েছি যে এটিএমগুলিতে মাঝেমাঝেই টাকা থাকে না। ফলে এদিন ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষকে ডাকা হয়েছিল। বিশেষ করে উৎসবের দিনগুলিতে এটিএমে টাকা না থাকলে সমস্যায় পড়েন সাধারণ মানুষ। তাই ব্যাঙ্কগুলিকে অনুরোধ করেছি যাতে এটিএম পরিষেবার দিকে তারা নজর দেন। তাঁরাও আমাদের আশ্বাস দিয়েছেন যে বিষয়টি তাঁরা গুরুত্ব দিয়ে দেখবেন।
ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার ইসলামপুর শাখার ডেপুটি ম্যানেজর সঞ্জয় সিংহ বলেন, শহরে আমাদের দু’টি এটিএম আছে। সেগুলিতে লোডিং ক্যাপাসিটি হিসেবে টাকা ভরা হয়। কিন্তু গ্রাহকদের চাহিদা বেশি থাকার ফলে তাড়াতাড়ি টাকা শেষ হয়ে যায়। এটিএমে টাকা ভরার জন্য একটি বেসরকারি সংস্থার সঙ্গে গাঁটছড়া বাধা হয়েছে। এবার থেকে দিনে দু’বার করে টাকা ভরার জন্য তাদের বলা হবে।
স্থানীয়রা বলেন, শহরের বিভিন্ন এলাকায় বিভিন্ন ব্যাঙ্ক মিলিয়ে নয় থেকে ১০টি এটিএম আছে। অনেক সময়ই টাকা তুলতে গিয়ে দেখি টাকা নেই। বিশেষ করে মাসের শুরুতে বেতনের টাকা ঢোকার পরে টাকা তুলতে গিয়ে ব্যাপক ভোগান্তি পোহাতে হয়। বেশিরভাগ এটিএমেই টাকা পাই না। নো ক্যাশ লেখা বোর্ড দেখে অন্য এটিএমে ছুটতে হয়। যে দুয়েকটি এটিএমে টাকা থাকে, সেগুলিতে লম্বা লাইন পড়ে যায়। অনেক সময় লাইনে দাঁড়ালেও টাকা তোলার আগেই টাকা ফুরিয়ে যায়। করোনা পরিস্থিতিতে টাকা তোলার জন্য অনেকেই ব্যাঙ্কে ভিড় করতে চাইছেন না। তাঁদের সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। বিশেষ করে সমস্যা পোহাতে হয় বয়স্কদের, পেনশনের টাকা তোলার জন্য।