আপনার মনে ধর্মভাব জাগ্রত হবে। কর্মপ্রার্থীরা কর্মের সুযোগ পাবেন। কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতির সূচনা হবে। অর্থ নিয়ে ... বিশদ
আক্রান্ত ছ’জনের মধ্যে আরটিপিসিআর পরীক্ষায় পাঁচজনের পজিটিভ রিপোর্ট এসেছে। আর ট্রুন্যাট পরীক্ষায় একজনের করোনা ধরা পড়েছে। মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নমুনা দেওয়ার পর একজনের করোনা ধরা পড়েছে। মেদিনীপুর শহরে একটি নার্সিংহোমে নমুনা দেওয়ার পর একজনের পজিটিভ রিপোর্ট এসেছে। খড়্গপুর আইআইটি ক্যাম্পাসে একজন আক্রান্ত হয়েছেন। নতুন বছরের প্রথমদিন জেলায় আক্রান্ত কম, এমনটা নয়। গত কয়েকদিনের পরিসংখ্যান দেখলেই বোঝা যাবে, জেলায় আক্রান্তের সংখ্যা দ্রুত কমছে। গত ৩১ ডিসেম্বর জেলায় ২১ জন আক্রান্ত হয়েছিলেন। ৩০ ডিসেম্বর মাত্র ১৩ জন আক্রান্ত হন।
লকডাউনের সময় জেলায় আক্রান্তের সংখ্যা হু-হু করে বেড়েছিল। আগস্ট, সেপ্টেম্বর মাসেও প্রতিদিন গড়ে দেড়শো জন করে আক্রান্ত হচ্ছিলেন। পুজোর পর জেলায় আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ার আশঙ্কা ছিল। সেই মতো করোনা হাসপাতালগুলিতে বেডের সংখ্যা বাড়ানো হয়েছিল। কিন্তু, পুজোপর্ব মিটে যাওয়ার পর জেলায় সংক্রমণ অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে। ২৫ ডিসেম্বর থেকে জেলার মানুষ উৎসবে মাতেন। এখনও তার রেশ চলছে। যদিও আক্রান্তের হার সেভাবে বাড়েনি।