আপনার মনে ধর্মভাব জাগ্রত হবে। কর্মপ্রার্থীরা কর্মের সুযোগ পাবেন। কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতির সূচনা হবে। অর্থ নিয়ে ... বিশদ
চল্লিশ বছরের বেশি সময় ধরে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে পরিচয় মানিক মজুমদারের। কালীঘাটের অফিসে নিয়মিত বসতেন তিনি। ফোন ধরা, ফোন করা, কাগজপত্র তৈরি করে দেওয়া সহ একাধিক গুরুদায়িত্ব সামলাতেন। দলের প্রথম সারির নেতৃত্বের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ থাকত তাঁর। দলনেত্রীর কোনও বার্তা থাকলে, তা সংশ্লিষ্ট নেতৃত্বের কাছে দায়িত্বসহকারে পৌঁছে দিতেন তিনি। তৃণমূল নেত্রীও খুব বিশ্বাস ও ভরসা করতেন মানিকবাবুকে। ১৯৮৪ সালে যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্রে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রথমবার সাংসদ নির্বাচিত হন। সেই সময় থেকেই তৃণমূল নেত্রীর পাশে রয়েছেন মানিক মজুমদার।
জানা গিয়েছে, কিছুদিন ধরে অসুস্থ ছিলেন চুয়াত্তর বছর বয়সী মানিকবাবু। দুই ধরনের ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত হয়েছিলেন। করোনা ভাইরাসও শরীরে থাবা বসায়। এদিন হাসপাতালেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। মানিকবাবুর মৃত্যুতে দলের রাজ্য সদর দপ্তর তৃণমূল ভবনে দলীয় পতাকা অর্ধনমিত করা হয়। বাতিল করা নির্ধারিত সাংবাদিক বৈঠক সহ অন্য কর্মসূচি। তৃণমূল মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায়, কলকাতা পুরসভার প্রশাসক ফিরহাদ হাকিম সহ দলের সর্বসদ্তরের নেতা কর্মীরা মানিকবাবুর মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।