শেয়ার ও বিমা সূত্রে অর্থাগম হতে পারে। কাজের প্রসার ও নতুন কর্মলাভের সম্ভাবনা। বিদ্যা হবে। ... বিশদ
জেলাশাসক নিখিল নির্মল বলেন, জনস্বার্থে পুরো জেলাকে লকডাউনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। অযথা কোনও কারণ ছাড়া কেউ ঘর থেকে বের হলে কড়া ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
জেলা পুলিস সুপার দেবর্ষি দত্ত বলেন, শহরের একাধিক স্থানে আমরা নাকাচেকিং পয়েন্ট করেছি। জরুরি কাজ ছাড়া কেউ রাস্তায় বেরোলে পুলিস কড়া পদক্ষেপ করবে। পশাপাশি আমরা জেলাজুড়ে নজরদারি করছি। কোথাও সাত জনের বেশি জমায়েত নজরে এলেই আইনত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এদিন সকাল থেকে শহরের তহবাজারে প্রত্যেকটি দোকানে লাইন দিয়ে কেনাকাটা করতে দেখা যায়। ভিড় লক্ষ্য করা যায় পেট্রোল পাম্পে। বিকেল হতেই অধিকাংশ দোকান বন্ধ হলেও রাস্তাঘাটে প্রচুর জমায়েত নজরে আসে। যদিও পুলিসের তরফে পদক্ষেপ গ্রহণ করতে দেখা যায়নি। এদিন বিকেলে জেলা প্রশাসনের তরফে পুরো জেলাকে লকডাউনের ঘোষণা হতেই পুরো জেলার বাসিন্দাদের মধ্যে হুড়োহুড়ি পড়ে যায়। প্রশাসন ও পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে,এদিন রাত পর্যন্ত একটু ছাড় দেওয়া হলেও মঙ্গলবার থেকে জেলাজুড়ে লকডাউনের ব্যাপারে কড়া হতে চলেছে পুলিস প্রশাসন।