গুরুজনের স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তা ও মানসিক উদ্বেগ। কাজকর্মে বড় কোনও পরিবর্তন নেই। বয়স্কদের স্বাস্থ্য সমস্যা ... বিশদ
কুমারগ্রাম ব্লকের সংস্কৃতি চর্চার অন্যতম স্থান হল কামাখ্যাগুড়ি। একসময় এখানে নাটক থেকে শুরু করে অন্যান্য বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হতো। কিন্তু বর্তমানে সেসব কার্যত হারিয়ে যেতে বসেছে। এলাকায় কোনও স্থায়ী মঞ্চ বা কমিউনিটি হল না থাকাই এর অন্যতম কারণ বলে মনে করেন সংস্কৃতি কর্মীরা। তবে প্রতিকূল পরিবেশের মধ্যে এলাকার কিছু সাংস্কৃতিক সংগঠন সুস্থ সংস্কৃতি তুলে ধরতে তাদের প্রচেষ্টা জারি রেখেছে। কামাখ্যাগুড়ি আওয়াজ সাংস্কৃতিক ও নাট্য সংস্থার সম্পাদক তথা নাট্যকর্মী বিষ্ণুপদ চক্রবর্তী বলেন, কামাখ্যাগুড়িতে একটি কমিউনিটি হলের খুব দরকার। আমার অতীতে এ বিষয়ে তৎকালীন জেলা পরিষদের সভাধিপতিকে জানিয়েছিলাম। কিন্তু কোনও উদ্যোগ চোখে পড়েনি। সংস্কৃতি চর্চা কমিউনিটি হলের অভাবে অনেকটাই পিছিয়ে রয়েছে। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মঞ্চ তৈরিতে বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যয় হয়। তাই আমাদের দাবি, কামাখ্যাগুড়িতে কমিউনিটি হলঘর তৈরি করা হোক। কামাখ্যাগুড়ি ব্যবসায়ী সমিতির সম্পাদক প্রাণকৃষ্ণ সাহা বলেন, সংস্কৃতি চর্চা এগিয়ে নিয়ে যেতে হলে এখানে কমিউনিটি হল তৈরি করা দরকার। আলিপুরদুয়ার জেলা পরিষদের সদস্য গোলাপ রায় বলেন, কমিউনিটি হল তৈরির দাবি লিখিতভাবে পাইনি। দাবিপত্র পেলে সভাধিপতির সঙ্গে এ নিয়ে কথা বলব।