কর্মলাভের যোগ আছে। ব্যবসায় যুক্ত হওয়া যেতে পারে। কর্মক্ষেত্রে সাফল্য আসবে। বুদ্ধিমত্তার জন্য প্রশংসা জুটবে। ... বিশদ
এনিয়ে অবশ্য বিরোধীরা তৃণমূল পরিচালিত পুরবোর্ডকেই দুষছেন।
তৃণমূল পরিচালিত পুরবোর্ডের চেয়ারম্যান নীহার রঞ্জন ঘোষ বলেন, বিষয়টি আমি জানি না। স্থানীয় ওয়ার্ডের জনপ্রতিনিধিরা এগুলি ভালো বলতে পারবে। ওই ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলার অবশ্য সমস্যা মেটানোর আশ্বাস দিয়েছেন।
শিববাড়ি কলোনির বাসিন্দা গোপাল দাস, উজ্জ্বল দাসরা বলেন, এলাকায় জলের সমস্যা রয়েছে। টিউবওয়েল দিয়ে জল বের হচ্ছে না। তা খারাপ হয়ে গিয়েছে। জলের খুব সমস্যা। নদীর জল নিয়ে এসে ব্যবহার করতে হচ্ছে। জলকষ্টে ভোগা চন্দনা মণ্ডল, সন্ধ্যা সরকাররা বলেন, আমাদের শিববাড়ি কলোনিতে খুবই জলের সমস্যা রয়েছে। নদীর জল দিয়ে ভাত রান্না করে খেতে হয়। খাবারের জল সংগ্রহ করতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। টিউবওয়েল থাকলেও তা ভেঙে পড়ে রয়েছে। জলের ব্যবস্থা কোথাও নেই। ইলেকট্রিক সুবিধা ছিল না, সেটা পেয়েছি। এখানে অনেক ঘর রয়েছে। সুকান্তপল্লি থেকে জল নিয়ে এসে খাচ্ছি। এর আগে জনপ্রতিনিধিদের সমস্যার কথা বলেছি। কিন্তু এখন পর্যন্ত কাজের কাজ কিছু হয়নি।
পুরসভার সিপিএম কাউন্সিলার দুলাল নন্দ চাকি বলেন, আমাদের আমলের অনুমোদন হওয়া দীর্ঘদিনের আর্সেনিক মুক্ত পানীয় জলের কাজ তখন থেকে হচ্ছে। এখনও পর্যন্ত শেষ হয়নি। এখন জলের সমস্যা হওয়ার কথা নয়। গরম এখনও পুরোপুরি পড়েনি। তারমধ্যেই অনেক ওয়ার্ডে জলকষ্ট শুরু হয়েছে। পুরসভার অধীনে থাকা টিউবওয়েলগুলি মেরামত হচ্ছে না। পুরসভা ভয়ঙ্কর অরাজকতার মধ্যে দিয়ে চলছে। নাগরিক পরিষেবার দিকে কোনও নজর দেওয়া হচ্ছে না।
ইংলিশবাজার পুরসভার চেয়ারম্যান তৃণমূল কংগ্রেসের নীহার রঞ্জন ঘোষ বলেন, বিষয়টি আমি জানি না। এলাকা ভিত্তিক ওয়ার্ডের জনপ্রতিনিধি এটি ভালো বলতে পারবেন। ওই ওয়ার্ডের কাউন্সিলার তৃণমূল কংগ্রেসের চৌতালি ঘোষ সরকার বলেন, বাসিন্দারা আমাকে সমস্যার কথা জানায়নি। বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দেখছি। দ্রুত সমস্যার সমাধান করার চেষ্টা করব।