কর্মলাভের যোগ আছে। ব্যবসায় যুক্ত হওয়া যেতে পারে। কর্মক্ষেত্রে সাফল্য আসবে। বুদ্ধিমত্তার জন্য প্রশংসা জুটবে। ... বিশদ
বিএনএ, আসানসোল: আসানসোলের এক বরো চেয়ারম্যান তৃণমূলের সঞ্জয় নুনিয়ার দুই বোনের বিয়েতে আমন্ত্রিত অতিথির সংখ্যা ৩০ হাজার। কয়েক বিঘা জায়গাজুড়ে বিয়ের বেশ কয়েকটি বিশালবহুল প্যান্ডেল, পার্কিং জোন করা হয়েছে। আলো, বাতিস্তম্ভ, নিরাপত্তার জন্য থাকছে ওয়াকি টকি, সিসি ক্যামেরা। থাকছে অর্কেস্ট্রা, ডিজের ব্যবস্থা। আজ, বুধবার আসানসোলের ধেমোমেনে মেগা বিয়ে নিয়ে শিল্পাঞ্চলজুড়ে চর্চা চলছে। জিটি রোডের উপর থেকেই বিয়েবাড়িতে প্রবেশের জন্য তৈরি হয়েছে পৃথক রাস্তা, বিশালকার তোরণ। রাজকীয় এই বিয়ের আয়োজন ঘিরে মাসখানেক ধরে সাজো সাজো রব ধেমোমেনে। নিজের ওয়ার্ডের প্রতিটি বাড়িতে আমন্ত্রণ দিয়েছেন ওই বরো চেয়ারম্যান। এছাড়াও তাঁর বরোর অধীনে থাকা বহু ওয়ার্ডের মানুষ আমন্ত্রণ পেয়েছেন। যা নিয়ে অনেকে রাজনৈতিক জমি প্রস্তুতি হিসেবেও দেখছেন। তাঁর বাবা ইসিএল কর্মী তথা প্রাক্তন বাম কাউন্সিলার রোহিত নুনিয়ার মেয়ের বিয়ের এই আয়োজন নিয়ে অনেকেই ভ্রু কুঁচকে নানা প্রশ্ন তুলেছেন।
বরো চেয়ারম্যান বলেন, আমার ওয়ার্ডের প্রতিটি মানুষই আমার পরিবারের অংশ। এছাড়াও আমাদের বাড়ির এটি প্রথম অনুষ্ঠান। দুই বোনেরই বিয়ে হয়ে যাচ্ছে। তাই সবাইকে নিমন্ত্রণ করতে গিয়ে আয়োজন বড় করতে হয়েছে। ভিড় নিয়ন্ত্রণ করতে ও অতিথিদের জন্য নিরাপত্তার আয়োজনও করতে হয়েছে।
আসানসোল থেকে কুলটি যাওয়ার পথে অনেকেই থমকে যাচ্ছেন। জাতীয় সড়কের পাশেই কয়েক একর জায়গা সমতল করে মাস খানেক ধরে গড়ে উঠছে দৈত্যাকার একাধিক প্যান্ডেল। পরে পুরো এলাকা চলছে ঘেরার কাজ। সেখানে যাওয়ার জন্য মাটির চওড়া রাস্তা, আলোর জন্য বাঁশের খুটির উপরই গড়ে তোলা হয়েছে অস্থায়ী বাতিস্তম্ভ। ধেমোমেন কোলিয়ারি যাওয়ার রাস্তার সামনে বিশাল গেট, পরে আলোর একাধিক বিশালাকার গেট। অনেকে দেখে মনে ভাবছেন, এ যেন কলকাতার বা দুর্গাপুরের কোন বিগ বাজেটের দুর্গাপুজোর আয়োজন। কিন্তু এই মরশুমে তো পুজো নেই, অবশেষে খোঁজখবর নিয়ে মানুষের ভুল ভেঙেছে। জানা গিয়েছে, স্থানীয় বরো চেয়ারম্যানের দুই বোনের বিয়ের জন্য এই তোড়জোড়।
কী নেই সেখানে! আলো ও কাপড়ের সুসজ্জিত গেট দিয়ে ভিতরে গেলেই মনে হবে যেন অন্য জগতে প্রবেশ করেছেন। নুনিয়া পরিবারের তিনতলা বাড়িকে ঘিরে খাওয়ার দাওয়ার জন্য ছ’টি প্যান্ডেল। চারটিতে বসে খাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। দুটিতে বুফে সিস্টেম। তার একটি ভিআইপিদের জন্য নির্দিষ্ট। এছাড়াও বসার জন্য একাধিক ছোট বড় প্যান্ডেল রয়েছে। নাচ-গানের জন্য থাকছে বিশেষ মঞ্চ। মেগা বিয়ের আমন্ত্রণ পেয়ে এলাকাবাসীও খুশি।
বরো চেয়ারম্যান বলেন, আমার ওয়ার্ডের প্রতিটি মানুষই আমার পরিবারের অংশ। এছাড়াও আমাদের বাড়ির এটি প্রথম অনুষ্ঠান। দুই বোনেরই বিয়ে হয়ে যাচ্ছে। তাই সবাইকে নিমন্ত্রণ করতে গিয়ে আয়োজন বড় করতে হয়েছে। ভিড় নিয়ন্ত্রণ করতে ও অতিথিদের জন্য নিরাপত্তার আয়োজনও করতে হয়েছে।
আসানসোল থেকে কুলটি যাওয়ার পথে অনেকেই থমকে যাচ্ছেন। জাতীয় সড়কের পাশেই কয়েক একর জায়গা সমতল করে মাস খানেক ধরে গড়ে উঠছে দৈত্যাকার একাধিক প্যান্ডেল। পরে পুরো এলাকা চলছে ঘেরার কাজ। সেখানে যাওয়ার জন্য মাটির চওড়া রাস্তা, আলোর জন্য বাঁশের খুটির উপরই গড়ে তোলা হয়েছে অস্থায়ী বাতিস্তম্ভ। ধেমোমেন কোলিয়ারি যাওয়ার রাস্তার সামনে বিশাল গেট, পরে আলোর একাধিক বিশালাকার গেট। অনেকে দেখে মনে ভাবছেন, এ যেন কলকাতার বা দুর্গাপুরের কোন বিগ বাজেটের দুর্গাপুজোর আয়োজন। কিন্তু এই মরশুমে তো পুজো নেই, অবশেষে খোঁজখবর নিয়ে মানুষের ভুল ভেঙেছে। জানা গিয়েছে, স্থানীয় বরো চেয়ারম্যানের দুই বোনের বিয়ের জন্য এই তোড়জোড়।
কী নেই সেখানে! আলো ও কাপড়ের সুসজ্জিত গেট দিয়ে ভিতরে গেলেই মনে হবে যেন অন্য জগতে প্রবেশ করেছেন। নুনিয়া পরিবারের তিনতলা বাড়িকে ঘিরে খাওয়ার দাওয়ার জন্য ছ’টি প্যান্ডেল। চারটিতে বসে খাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। দুটিতে বুফে সিস্টেম। তার একটি ভিআইপিদের জন্য নির্দিষ্ট। এছাড়াও বসার জন্য একাধিক ছোট বড় প্যান্ডেল রয়েছে। নাচ-গানের জন্য থাকছে বিশেষ মঞ্চ। মেগা বিয়ের আমন্ত্রণ পেয়ে এলাকাবাসীও খুশি।
