কর্মরতদের ক্ষেত্রে শুভ। উপার্জন ভাগ্য ভালো। কর্মে উন্নতির যোগ আছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সহযোগিতা মিলবে। ব্যবসা ... বিশদ
বংশীবদন বর্মন বলেন, লোকসভা ভোটে বিজেপি প্রার্থী ঘোষণা হতে দেখা গেল তাদের দলের নেতারাই টিভিতে বিবৃতি দিয়ে জানালেন নিশীথ প্রামাণিক ভূমিপুত্র নন। যিনি কোচবিহারের ভূমিপুত্র নন তিনি আমাদের দরদ বুঝবেন কেমন করে। বিগত কয়েক বছর ধরে নারায়ণী রেজিমেন্টের জন্য দিল্লির যন্তরমন্তরে আন্দোলন করেছি। এই দাবিতে রেল অবরোধ করে আন্দোলন করলেও কেন্দ্রের বিজেপি সরকার কোনও উত্তর দেয়নি। অথচ ভোটের মুখে নারায়ণী সেনা নিয়ে তারা রাজনীতি করছে। বাম আমলে রাজবংশী সম্প্রদায়ের জন্য আন্দোলন করার জন্য আমাদের কর্মী-সর্মথকদের মিথ্যা মামলা দিয়ে জেলে ঢোকানো হয়েছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজবংশী উন্নয়ন পর্ষদ তৈরি করে ভূমিপুত্রদের উন্নয়নের কাজ করছেন। রাজবংশী পর্ষদে তৃণমূলের কোনও নেতাকে চেয়্যারম্যান না করে ভূমিপুত্রদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। এবারের নির্বাচনে কোচবিহারের যথার্থ ভূমিপুত্র পরেশ অধিকারীকেই আমরা সমর্থন করব। বিজেপি’র কোচবিহার জেলা সভাপতি মালতী রাভা বলেন, রবিবার প্রধানমন্ত্রীর সভা প্রমাণ করে দেবে কে আসল ভূমিপুত্র। নিশীথ প্রামাণিক ভূমিপুত্র না হলে পরেশ অধিকারীও ভূমিপুত্র নয়। কে কার সভায় যাবেন তা তাঁর নিজস্ব বিষয়। তবে বংশীবাবুদের অনেকেই আমাদের সভায় আসবেন।
নির্বাচনে প্রার্থী হয়েই নারায়ণী সেনা নিয়ে সরব হন বিজেপি প্রার্থী নিশীথবাবু। তবে প্রার্থী ঘোষণা হওয়ার পরেই বিজেপি’র বিক্ষোভে নিশীথ ভূমিপুত্র নয় বলে অনেক নেতাই ক্ষোভ প্রকাশ করে বলে গ্রেটারের দাবি। যদিও বিজেপি কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের হস্তক্ষেপে বিজেপি’র অন্দরের ক্ষোভ সামাল দেয়। তবে ভূমিপুত্র নিয়ে এবার গ্রেটার নেতা বংশীবদনবাবু সরব হয়েছেন। বংশীবাবু বাজবংশী সম্প্রদায়ের মানুষদের নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই আন্দোলন করছেন। তাঁর দাবি, ২০১৩, ২০১৪ সালে দিল্লির যন্তরমন্তরে নারায়ণী রেজিমেন্ট তৈরির দাবিতে তাঁরা ধর্নায় বসেছিলেন।