কর্মরতদের ক্ষেত্রে শুভ। উপার্জন ভাগ্য ভালো। কর্মে উন্নতির যোগ আছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সহযোগিতা মিলবে। ব্যবসা ... বিশদ
কোচবিহার জেলা তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি রবীন্দ্রনাথ ঘোষ বলেন, অসমে এনআরসি হওয়ার পর ছিটমহলবাসীদের মধ্যে এবিষয়ে আতঙ্ক থাকা স্বাভাবিক। অসমের এনআরসির বিষয়ে মুখ্যমন্ত্রী সবার আগে বিরোধিতা করেছেন। ছিটমহলবাসীদের বুকে আগলে রাখবেন তিনি। ইতিমধ্যে জমির সমস্যার সমাধানের পাশাপাশি ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে এলাকায়। কোচবিহার জেলা বিজেপি সাধারণ সম্পাদক সুদেব কর্মকার বলেন, রসিদুলের পরিচয়পত্রে সমস্যা থাকায় তাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। এনআরসি হলে যাদের পরিচয়পত্রে কোনও সমস্যা নেই তাদের অসুবিধা হবে না।
কিন্তু ভোটের প্রচারে প্রধানমন্ত্র্রী সহ বিজেপি নেতৃত্ব ক্ষমতায় এলে বাংলায় এনআরসি চালু করা হবে বলে যেভাবে বলতে শুরু করেছেন তাতে ছিটমহলবাসীরা আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন।
২০১৫ সালে ৩১ জুলাই ভারত-বাংলাদেশের চুক্তির ফলে নাগরিকত্ব পান ছিটমহলবাসীরা। নিজের দেশে এসে তারা পরিচয়পত্র সহ বসবাস শুরু করেন। তবে সম্প্রতি একজনকে পুশব্যাক করা হয়েছে। এনআরসিতে হয়তো তাদের সবাইকে পুশব্যাক করা হতে পারে বলে তাঁরা আশঙ্কায় রয়েছেন। বাংলাদেশ থেকে এদেশে এলেও তাঁদের জমি সমস্যা সমাধান হয়নি। ওই দেশে পড়ে থাকা জমি জবর দখল হয়েছে অনেকটাই। ক্ষতিপূরণও পাননি তাঁরা। কেন্দ্রীয় সরকার এবিষয়ে কোনও উদ্যোগ নিচ্ছে না বলে অভিযোগ। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জমির সমস্যা সমাধান করায় তাঁরা অনেকটা আশাবাদী। কোচবিহার সংলগ্ন অসমে এনআরসি নিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের লড়াই তাঁদের ভরসা জোগাচ্ছে।