শেয়ার ও বিমা সূত্রে অর্থাগম হতে পারে। কাজের প্রসার ও নতুন কর্মলাভের সম্ভাবনা। বিদ্যা হবে। ... বিশদ
প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালের নির্বাচনের পরও মার্কিন গোয়েন্দারা একই দাবি করেছিলেন। তখনও বলা হয়েছিল, প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রাশিয়া গোপনে ট্রাম্পের জয় সুনশ্চিত করতে চেষ্টা চালিয়েছে। এবারেও উঠল একই দাবি। তবে, আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বিদেশের কোনও হাত থাকার প্রমাণ মার্কিন গোয়েন্দাদের কাছে আসেনি। বাইরের কোনও শক্তি ভোট প্রক্রিয়াকে (যেমন ভোটার রেজিস্ট্রেশন, ব্যালট কাস্টিং, ভোট গণনা, ফল ঘোষণা) প্রভাবিত করেছে, এমন কোনও প্রমাণ পাওয়া যায়নি। একাধিক আদালতে এবং ট্রাম্পের আইন বিভাগের তরফেও মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জালিয়াতি বা অনিয়মের অভিযোগ খণ্ডন করা হয়েছে। তবে সূত্রের খবর, রাশিয়া যেমন ট্রাম্পের জয় চেয়েছিল, ঠিক তেমনই চীন একেবারেই চায়নি যে ট্রাম্প পুনর্নিবাচিত হোন। বরং, করোনা পরিস্থিতিতে কোণঠাসা বেজিং চেয়েছিল পালাবদলের পর বাইডেন ক্ষমতায় আসুন।