বিমা, মেয়াদি সঞ্চয় বা শেয়ার থেকে অর্থকড়ি আয় বাড়বে। ঝামেলা থেকে দূরে থাকুন। ধর্মে মতি। ... বিশদ
তোষাখানা দুর্নীতি মামলায় দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রী। তাঁকে আদিয়ালা জেলে রাখা হয়েছে। কারাগার চত্বরে ‘কপ্তান’-এর নিরাপত্তার জন্য বসানো হয়েছে পাঁচ লক্ষ টাকার বিশেষ সিসি ক্যামেরা। আদিয়ালা জেলে বন্দির সংখ্যা সাত হাজার। কিন্তু ইমরানের মতো হাইপ্রোফাইল বন্দির জন্য আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হয়েছে। আলাদা একটি রান্নাঘর তৈরি হয় তাঁর খাবার। সেখানে সর্বক্ষণ নজর রাখেন নিরাপত্তারক্ষীরা। পাশাপাশি খাবার পরিবেশনের আগেও পরীক্ষা করেন একজন মেডিক্যাল অফিসার। তাঁর সঙ্গে থাকেন দু’জন সুপারিনটেন্ডেন্ট। ছ’জন চিকিৎসকের বিশেষজ্ঞ দল ইমরানের শারীরিক অবস্থার খেয়াল রাখেন। এছাড়াও অতিরিক্ত একটি বিশেষ দলের ব্যবস্থা রয়েছে। তাঁর সেল চারিদিক থেকে ঘেরা। প্রবেশের জন্য প্রয়োজন পড়ে অনুমতির। তাঁর ওয়ার্ডের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে বিশেষভাবে প্রশিক্ষিত কর্মীরা নিযুক্ত রয়েছেন। আদিয়ালা কারাগারে সাধারণত প্রতি দশজন বন্দির জন্য একজন কর্মী নিযুক্ত থাকেন। সেখানে ইমরানের জন্য নিযুক্ত রয়েছেন ১৫ জন কর্মী। তার মধ্যে তিনজন নিযুক্ত তাঁর ব্যক্তিগত নিরাপত্তার জন্য। জেলের ভিতরেই একটি বিস্তীর্ণ অংশে পায়চারির করতে পারে পিটিআই সুপ্রিমো। এছাড়াও ব্যবস্থা করা হয়েছে ব্যায়াম করার সরঞ্জামের। জেলের বাইরে অতিরিক্ত পুলিস বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে।