পেশা ও ব্যবসায় অর্থাগমের যোগটি অনুকূল। বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ বৃদ্ধি পেতে পারে। ... বিশদ
তারপরও অবশ্য স্বস্তিতে নেই প্রশাসন। কারণ, টার্গেটের নাম সলমন খান। এই ইস্যুতে মুখ্যমন্ত্রী একনাথ সিন্ধে সরকারকে কাঠগড়ায় তুলেছেন উদ্ধব গোষ্ঠীর শিবসেনা নেতা সঞ্জয় রাউত। মুখ্যমন্ত্রী অবশ্য তড়িঘড়ি ড্যামেজ কন্ট্রোলে নেমেও পড়েছেন। সলমনের সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন তিনি। ঘটনাকে ‘দুর্ভাগ্যজনক’ আখ্যা দিয়ে দোষীদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থার আশ্বাসও দিয়েছেন।
এদিন ভোর থেকেই অভিনেতার বাড়ির সামনে নিরাপত্তা আরও আটসাঁট করা হয়েছে। সিসি ক্যামেরার ফুটেজ খতিয়ে দেখে দুই দুষ্কৃতীকে চিহ্নিত করার চেষ্টা চলছে। সকালেই মুম্বই ক্রাইম ব্রাঞ্চ, স্থানীয় পুলিস ও ফরেন্সিক টিম ঘটনাস্থলে পৌঁছে যায়। সেখান থেকে বুলেটের খোল উদ্ধার করেছেন ফরেন্সিক আধিকারিকরা। মুম্বইয়ের ডিসিপি রাজ তিলক রওশন জানান, অভিযুক্তদের ধরতে ১৫টিরও বেশি টিম গঠন করা হয়েছে। প্রাথমিক তদন্তের পর পুলিসের অনুমান, মুম্বইয়ে বাইরে থেকেই বন্দুকবাজরা এসেছিল। শূন্যে গুলি চালানোর পর ওয়েস্টার্ন এক্সপ্রেস হাইওয়ের দিকে পালিয়েছে। ব্যালকনিতেও একটি বুলেটের খোল পাওয়া গিয়েছে বলে খবর।
১৯৯৮ সালে কৃষ্ণসার হরিণ শিকারে নাম জড়ায় সলমনের। ওই ঘটনার বদলা নিতে একাধিকবার ভাইজানকে খুনের হুমকি দিয়েছে বিষ্ণোই ও গোল্ডি ব্রার গ্যাং। সম্প্রতি পাঞ্জাবি গায়ক সিধু মুসেওয়ালা খুনেও নাম জড়িয়েছিল আনমোলের। তারপরই ভুয়ো পাসপোর্ট ব্যবহার করে সে দেশ ছেড়ে পালায়। এনআইএ’র মোস্ট ওয়ান্টেড লিস্টেও নাম রয়েছে তার।