শেয়ার ও বিমা সূত্রে অর্থাগম হতে পারে। কাজের প্রসার ও নতুন কর্মলাভের সম্ভাবনা। বিদ্যা হবে। ... বিশদ
ভারতীয় সেনার এক কর্তা জানিয়েছেন, সেনার অধিকাংশ সদস্যই হিন্দি বা পাঞ্জাবি জানেন। সেই কারণেই এই দুই ভাষাকে চিহ্নিত করেছে চীনা সেনা। এই ভাষাতে গান চালিয়ে তারা বোঝাতে চাইছে যে, ভারতের সব কৌশল তারা জানে এবং ভারতীয় সেনার পদক্ষেপে তারা একেবারেই বিচলিত নয়। চীনের দিকে হিন্দি ও পাঞ্জাবি গান শুনে সেনা-জওয়ানরা হকচকিয়ে যেতে পারেন। কৌশল সফল হলে, হাড়কাঁপানো ঠান্ডার মধ্যে সীমান্ত-সুরক্ষার দায়িত্বে থাকা ভারতীয় সেনারা কিছুটা হতাশ হয়ে পড়তে পারে। এমনটাই পরিকল্পনা করেছে বেজিং। দ্বিতীয় কারণ হল, চীনারা নিজেদের মধ্যে কী কথা বলে, কী কাজ করে, তার দিকে আগে ফিরেও তাকাত না ভারতীয় ফৌজ। কিন্তু নিজেদের ভাষার গান শুনলে নজর ওই দিকে যাবেই। আর সেক্ষেত্রে চীনা বাহিনীর প্ররোচনার ফাঁদে জওয়ানরা পা দিতেই পারে। যদিও আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে ওই সেনা আধিকারিক জানিয়েছেন, এই প্রথম নয়, ছয়ের দশকেও ভারতীয় সেনার মনোবলে চিড় ধরাতে একই কৌশল নিয়েছিল চীন। কিন্তু তারা সফল হবে না। যে কোনও পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে আমাদের জওয়ানরা সবসময় প্রস্তুত।
এদিকে, সীমান্তে সংঘাত মেটাতে চীনের উপর চাপ আরও বাড়াল ভারত। বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র অনুরাগ শ্রীবাস্তব সাফ জানিয়েছেন, চীনকে কঠোরভাবে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা মেনে চলবে হবে। কোনওভাবেই সংশ্লিষ্ট এলাকার স্থিতাবস্থা ব্যাহত করার চেষ্টা করবে না তারা। পাশাপাশি, যত দ্রুত সম্ভব সংঘাতস্থলগুলি থেকে চীনকে সেনা সরানোর ব্যাপারেও কড়া বার্তা দিয়েছে নয়াদিল্লি।