শেয়ার ও বিমা সূত্রে অর্থাগম হতে পারে। কাজের প্রসার ও নতুন কর্মলাভের সম্ভাবনা। বিদ্যা হবে। ... বিশদ
চীনে করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছে। তাই এ ব্যাপারে যুদ্ধকালীন পরিস্থিতিতে উদ্যোগ নিচ্ছে মোদি সরকার। দিল্লিতে চীনা দূতাবাসের সঙ্গে বিশেষ বৈঠকের পাশাপাশি স্বাস্থ্যমন্ত্রক দেশজুড়ে নজরদারির উদ্যোগ নিয়েছে। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যসচিব উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক করেছেন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সঙ্গে আলোচনার পাশাপাশি ডিজিএইচএসের নেতৃত্বে একটি বিশেষ মনিটরিং গ্রুপ তৈরি হয়েছে। বিমানবন্দরগুলিতে বিশেষ সতর্কতার পাশাপাশি যাত্রীদের ক্ষেত্রে থার্মাল স্ক্রিনিং করার পরেই ছাড়া হবে। ভারতে যাতে কোনওভাবেই এই রোগ না হয়, তার লক্ষ্যে স্বাস্থ্যমন্ত্রক বিশেষ কতকগুলি বিষয়ে নজর রাখতে পরামর্শ দিয়েছে।
বলা হয়েছে, গত ১৪ দিনে যাঁরা চীনের হুয়ান সিটি এবং হুবেই প্রদেশে ছিলেন এবং এখন ভারতে আসছেন, তাঁদের মধ্যে কেউ যদি জ্বর, কাশি এবং শ্বাসজনিত সমস্যায় ভোগেন, তাহলে দ্রুত বিমানবন্দরের স্বাস্থ্য ইউনিটে যোগাযোগ করুন। একইসঙ্গে কারও যদি এই সমস্যা না হয়ও, অথচ চীনের উল্লেখিত জায়গায় গিয়েছিলেন, তাঁদেরও সতর্ক হওয়ার পরামর্শ দিয়েছে কেন্দ্র। বলা হয়েছে, ভারতে আসার ২৮ দিনের মধ্যে যদি কারও জ্বর, কাশি বা শ্বাসজনিক সমস্যা দেখা দেয়, তবে বিলম্ব না করে জেলা এবং সদর হাসপাতালে গিয়ে রিপোর্ট করুন।