আয় বৃদ্ধি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। কর্মস্থলে সাফল্য ও প্রশংসা লাভের সম্ভাবনা। শরীর-স্বাস্থ্য বুঝে চলুন। ... বিশদ
বুধবার বিকেলে বারইপুর পুলিস জেলার অতিরিক্ত সুপার (জোনাল) রূপান্তর সেনগুপ্ত সাংবাদিক বৈঠক করে বলেন, মঙ্গলবার রাতে ক্যানিংয়ের সাতমুখী বাজারের একটি গ্যারাজ থেকে ওই চোরাই বাইকগুলি উদ্ধার করা হয়েছে। গ্রেপ্তার করা হয়েছে শফিকুল এবং শরিফুল গায়েন নামে দুই ভাইকে। তারাই এই গ্যারাজের মালিক। এছাড়াও যারা এই বাইক তাদের সরবরাহ করত, এমন দু’জনকেও ধরা হয়েছে। তাদের নাম শফিক শেখ এবং রাজু জমাদার। বাইক সার্ভিসিংয়ের আড়ালেই ওই দুই ভাই চোরাই বাইকের চক্র চালাত। ধৃতদের পুলিস হেফাজতে নিয়ে এ বিষয়ে আরও তথ্য জানার চেষ্টা করা হবে। এই ঘটনার সঙ্গে আন্তর্জাতিক বাইক পাচার চক্র যুক্ত থাকতে পারে বলেও মনে করছেন পুলিস আধিকারিকরা।
এদিকে, ডায়মন্ডহারবার পুলিস জেলার মহেশতলা থানার মোল্লার গেট ও জগতলা সহ বিভিন্ন জায়গা থেকে একের পর এক দামি মোটরবাইক চুরি হচ্ছিল। সেই ঘটনায় অবশেষে দুষ্কৃতীদের চিহ্নিত করে আপাতত দু’জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিস। এদের নাম আলম বারি মোল্লা এবং মইদুল লস্কর। তাদের পুলিসি হেফাজতে নেওয়ার পর তিনটি বাইক উদ্ধার হয়েছে। পুলিস জানিয়েছে, বাসন্তী থানার সোনাখালির একেবারে প্রত্যন্ত এক গ্রাম থেকে সেগুলি মিলেছে। এই চক্রে বাদশা নামে আরও এক সদস্য এখনও ফেরার। প্রাথমিক তদন্তের পর পুলিসের ধারণা, মোটরবাইকগুলি জলপথে বাংলাদেশে পাচারের লক্ষ্য ছিল দুষ্কৃতীদের। -নিজস্ব চিত্র