কোনও কিছুতে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ভাববেন। শত্রুতার অবসান হবে। গুরুজনদের কথা মানা দরকার। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সুফল ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ঘটনার সূত্রপাত রবিবার সকাল সাড়ে ১১টা নাগাদ। শিশুটির মায়ের অভিযোগ, মাত্র সাত-আট মাসে বিয়ে হয়ে আসা বছর ষোলর নাবালিকা কাকিমা বাড়ি ফাঁকা পেয়ে তাঁর সদ্যোজাত ছেলের মুখে বালিশ চাপা দিয়ে শ্বাসরোধ করে খুনের চেষ্টা করে। কিন্তু শেষ মুহূর্তে তিনি ঘরে ঢুকে পড়ায় কোনওমতে প্রাণে বেঁচে যায় শিশুটি। কিন্তু বালিশ চাপা দেওয়ায় শিশুটি কার্যত নীল হয়ে যায় বলে পরিবারের সদস্যদের অভিযোগ।
শিশুটির মায়ের লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে পঞ্চসায়র থানার পুলিস নাবালিকা কাকিমাকে আটক করে। স্থানীয় সূত্র বলছে, নাবালিকা কাকিমার আচরণে কিছু ‘অসঙ্গতি’র চিহ্ন রয়েছে। তিন–চার মাসে এই কাকিমাই বড় ভাসুরের মেয়ের মাথা দেওয়ালে ঠুকে দিয়েছিল বলে অভিযোগ। এমনকী মেয়েটির মাথার চুল কেটে নেওয়ার অভিযোগও রয়েছে তার বিরুদ্ধে।
প্রশ্ন উঠছে, কেন খুন করতে গেল ওই নাবালিকা? প্রাথমিক তদন্তে পুলিস সম্পর্কজনিত জটিলতা বা পারিবারিক শত্রুতার কোনও তথ্য হাতে পায়নি। তবে ঘটনাস্থল থেকে পুলিস বালিশটি বাজেয়াপ্ত করেছে। এদিকে, ধৃত নাবালিকা কাকিমাকে সল্টলেকের সুকন্যা হোমে রাখা হয়েছে। আজ, মঙ্গলবার তাকে জুভেনাইল জাস্টিস বোর্ডে তোলার কথা রয়েছে।