কোনও কিছুতে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ভাববেন। শত্রুতার অবসান হবে। গুরুজনদের কথা মানা দরকার। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সুফল ... বিশদ
চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীদের নিরাপত্তা নিয়ে গত দু’মাসে এত তোলপাড় হওয়ার পরও ফের চিকিৎসক নিগ্রহের ঘটনা ঘটল কীভাবে? পিজি’র সুপার তথা এমএসভিপি ডাঃ রঘুনাথ মিশ্র এই প্রশ্নের জবাবে বলেন, ভোরের দিকে ঘটনাটি ঘটে। সারাদিন কাজের পর ওই সময় সকলেই একটু ক্লান্ত থাকেন। তাছাড়া যা খবর পেলাম, মৃতের দাদা চূড়ান্ত আবেগতাড়িত হয়ে এই কাণ্ড ঘটিয়েছে। সকলকেই মারধর করার চেষ্টা করেছে। তাতে হাত কাটে। সেই কাটা হাতের চিকিৎসাও করেছি আমরা। রঘুনাথবাবুর দাবি, মৃত মহম্মদ সাকিরকে বাঁচাতে আমরা আপ্রাণ চেষ্টা করেছিলাম।
পিজি সূত্রের খবর, ১৫ জুলাই থেকে পিজি’র নেফ্রোলজি বিভাগের ১২ নম্বর বেডে ভর্তি করা হয়েছিল ১৮/৩এ, মোমিনপুরের বাসিন্দা মহম্মদ সাকিরকে। নেফ্রোলজি’র তিনতলায় ১২ নম্বর বেডে তার চিকিৎসা চলছিল। কোনও ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াজনিত কারণে কিডনির জটিল অসুখে ভুগছিলেন তিনি। অবস্থা ছিল বেশ আশঙ্কাজনক। ভোরের দিকে হদরোগে আক্রান্ত হন সাকির। তারপর শুরু হয় ঘটনা পরম্পরা।