হস্তশিল্পীরা বিশেষ স্বীকৃতি ও সুনাম পেতে পারেন। পারিবারিক ক্ষেত্রে চাপ। ব্যয় কিঞ্চিৎ বাড়তে পারে। ... বিশদ
কেন্দ্রীয় অসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রী কে রামমোহন নাইডুর সঙ্গে মঙ্গলবার দেখা করেন খগেনবাবু। মন্ত্রীর হাতে উত্তর মালদহে বিমানবন্দর চালু করার ব্যাখ্যা সহ দাবিপত্র তুলে দেন তিনি। খগেন বলেন, ভৌগোলিকভাবে কলকাতা ও শিলিগুড়ির মধ্যবর্তী স্থানে মালদহ। কলকাতা ও শিলিগুড়ির বাগডোগরায় দু’টি পূর্ণাঙ্গ এয়ারপোর্ট রয়েছে। আকাশপথে দ্রুত দেশের মধ্যে অথবা বিদেশে যেতে হলে এই দুই বিমানবন্দরের ওপরেই নির্ভর করতে হয় মালদহ সহ মধ্যবঙ্গের বেশকয়েকটি জেলার কয়েক লক্ষ বাসিন্দাকে। মালদহে বিমানবন্দর হলে সেই সমস্যা মিটবে। এছাড়াও জেলার শিল্প, উৎপাদন, স্বাস্থ্য, পর্যটন ইত্যাদির গুরুত্ব বিবেচনা করলেও মালদহে এয়ারপোর্ট অবিলম্বে চালু হওয়া প্রয়োজন। মন্ত্রীকে সেকথাই জানিয়েছি।
মালদহ উত্তরের জেলা বিজেপি সভাপতি উজ্জ্বল দত্ত বলেন, মালদহে বর্তমানে এয়ারপোর্টে বড় মাপের বিমান ওঠানামা করতে পারবে না। একথা সকলেই জানেন। কিন্তু মালদহে প্রয়োজন বাগডোগরার মতো একটি পূর্ণাঙ্গ এয়ারপোর্ট। আমাদের সাংসদ সেই প্রাসঙ্গিক দাবিই জানিয়েছি।
বিজেপি সাংসদের এই দাবি প্রসঙ্গে মালদহ জেলা তৃণমূলের সহ সভাপতি দুলাল সরকার বলেন, মালদহ থেকে বিমান পরিসেবা চালু করার ক্ষেত্রে রাজ্য সরকার অত্যন্ত আন্তরিক। এখন বিজেপি সাংসদ একই দাবি করছেন। আমরা উন্নয়নের পক্ষে। মালদহে একটি পূর্ণাঙ্গ এয়ারপোর্ট হলে আমাদের আপত্তি নেই। কিন্তু দেখতে হবে বিজেপির দেওয়া বাকি অনেক প্রতিশ্রুতির মতো এটিও যেন অন্তঃসারশূন্য না থেকে যায়।
মালদহ মার্চেন্ট চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি জয়ন্ত কুণ্ডুর কথায়, আমরা ব্যবসায়ী, শিল্প, স্বাস্থ্য ও সাধারণ মানুষের স্বার্থে বারবার জেলা থেকে নিয়মিত বিমান পরিসেবা চালুর দাবি তুলেছি। তারজন্য একটি পুরোদস্তুর এয়ারপোর্ট দরকার। সাংসদ শেষ পর্যন্ত এই কাজে সফল হলে সকলেই খুশি হবেন।