ইচ্ছেমতো কর বাড়াতে পারবে না পুরসভাগুলি। পুর পরিষেবার উন্নয়ন নিয়ে দফায় দফায় বৈঠকের পর ঘোষণা করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
ভোটের জন্য থমকে ছিল উন্নয়নের কাজ। শুক্রবার পূর্বস্থলী-১ ব্লকে দু’কোটি টাকা খরচে মজে যাওয়া মুড়িগঙ্গা সংস্কার ও সৌন্দর্যায়নের কাজ খতিয়ে দেখলেন মন্ত্রী স্বপন দেবনাথ।
পানীয় জলের দাবিতে ফের পথ অবরোধ পুরুলিয়া শহরে। চার নম্বর ওয়ার্ডের পর এবার খোদ চেয়ারম্যানের ওয়ার্ডে জল না পেয়ে রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখালেন বাসিন্দারা।
স্টেশনের সামনে অবৈধ দখলদারদের সতর্ক করতে গিয়ে মেজাজ হারলেন পুরুলিয়া পুরসভার চেয়ারম্যান নব্যেন্দু মাহালি। এক ছোট ব্যবসায়ী সারানোর আগে বিকল্প জায়গার ব্যবস্থা করার দাবি জানানোয় উত্তেজিত হয়ে পড়েন চেয়ারম্যান।
বহু মামলায় অভিযুক্ত আধা সেনার নিরাপত্তা পাওয়া বিজেপির নেতাকে গ্রেপ্তার করল পুলিস। ধৃতের নাম বিমল গায়েন। তিনি বিজেপির নাড়ুয়াবিলা বুথের সভাপতি।
পথশ্রী প্রকল্পে তৈরি রাস্তা অল্পদিনেই বেহাল। রাস্তার বেহাল দশা নিয়ে সরব হয়েছেন গলসি-১ ব্লকের লোয়াপুর কৃষ্ণরামপুর গ্রামের বাসিন্দাদের একাংশ।
হস্তশিল্পীরা বিশেষ স্বীকৃতি ও সুনাম পেতে পারেন। পারিবারিক ক্ষেত্রে চাপ। ব্যয় কিঞ্চিৎ বাড়তে পারে। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, জলপাইগুড়ি: গজলডোবার কাছে ডাম্পারের ধাক্কায় হস্তিশাবকের মৃত্যুর পর ওই রাস্তায় যান চলাচলের ক্ষেত্রে কড়া নিয়ন্ত্রণ চান জেলার পরিবেশপ্রেমী সংগঠনগুলো। বৃহস্পতিবার ১২টি সংগঠন মিলিতভাবে এব্যাপারে জেলাপ্রশাসনের দ্বারস্থ হয়। পরিবেশপ্রেমী সংগঠনের তরফে (স্ন্যাপ ফাউন্ডেশন) কৌস্তভ চৌধুরী বলেন, পথ দুর্ঘটনায় হস্তিশাবকের মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। কারণ, অনিয়ন্ত্রিত গতিতে ওই এলাকায় ডাম্পার চলাচল করে। মানুষের যাতায়াতের পক্ষে যেমন সমস্যা, তেমনই বনাঞ্চল ঘেঁষা ওই রাস্তায় মাঝেমধ্যেই ছোটবড় বন্যপ্রাণী আহত হচ্ছে। মৃত্যু হচ্ছে। আমরা এর আগে সিসিএফ (ওয়াইল্ড লাইফ) ও শিলিগুড়ি পুলিস কমিশনারের দ্বারস্থ হয়েছিলাম। এবার জেলাপ্রশাসনকেও জানালাম। রাস্তায় বিটুমিনাস স্পিড ব্রেকার ও ক্যামেরা লাগাতে হবে। পাশাপাশি নজরদারি রাখতে হবে।
সংগঠনগুলোর দাবি, গজলডোবা থেকে জলপাইগুড়ি ব্রিজ পর্যন্ত তিস্তার চরে চাষাবাদ হচ্ছে। যেখানে হাতির করিডর। বাইরে থেকে অনেকে সেখানে এসে চাষাবাদ করছেন। যার জন্য ওই ফসল খাওয়ার জন্য হাতি চলে আসছে জলপাইগুড়ি শহরের একেবারে কাছে।
সংগঠনগুলোর দাবি, গজলডোবা থেকে জলপাইগুড়ি ব্রিজ পর্যন্ত তিস্তার চরে চাষাবাদ হচ্ছে। যেখানে হাতির করিডর। বাইরে থেকে অনেকে সেখানে এসে চাষাবাদ করছেন। যার জন্য ওই ফসল খাওয়ার জন্য হাতি চলে আসছে জলপাইগুড়ি শহরের একেবারে কাছে।
