হস্তশিল্পীরা বিশেষ স্বীকৃতি ও সুনাম পেতে পারেন। পারিবারিক ক্ষেত্রে চাপ। ব্যয় কিঞ্চিৎ বাড়তে পারে। ... বিশদ
ওই ট্রেনের যাত্রীদের থেকে জানা গিয়েছে,ঘটনার সূত্রপাত গতকাল সোমবার রাত ৮ টা নাগাদ। বেনারস থেকে এক যাত্রী ওই কামরায় চড়েন। সংরক্ষণ না থাকলেও জোর করে তিনি একটি আসনে বসে পড়েন। এরপর ক্রমাগত জানলা দিয়ে গুটখার পিক ফেলায় তাঁকে বারণ করেন অনান্য যাত্রীরা। ফলে তাঁকে সিট ছাড়তে বাধ্য করেন। শুরু হয়ে যায় বিবাদ। এরপরই ওই যাত্রী হুমকি দেন, ভাবুয়া রোড এলে তিনি দেখিয়ে দেবেন। মোবাইলে একের পর এক ফোন করে তিনি লোকজনকে স্টেশনে আসতেও বলেন। বিহারের কুন্দ্রা স্টেশনে ট্রেনটি ঢোকার পরই বেশ কয়েকজন সশস্ত্র দুষ্কৃতী ওই কামরায় উঠে পড়ে। তাঁদের হাতে ছিল লাঠি, হকি স্টিক, উইকেট, বেল্ট। শুরু হয়ে যায় হাতাহাতি। যাত্রীদের বেধড়ক মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। বাদ যায়নি মহিলা থেকে শুরু করে ছোট শিশুও। মাথা ফেটে রক্তারক্তি হয় একাধিক যাত্রীর। পরে রেল পুলিস এসে পরিস্থিতি সামাল দেয়। একপ্রকার খণ্ডযুদ্ধই বেধে যায় ট্রেনের কামরায়। ভঙচুর চালানো হয় কামরাতেও। ‘রেল মদত’-এ ফোন করেও কোনওরকম সহযোগিতা মেলেনি বলেও অভিযোগ। এই ঘটনায় রেল পুলিসের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দেন যাত্রীরা। হাওড়া স্টেশনে নামার পর জিআরপিতে অভিযোগ জানান আক্রান্ত যাত্রীরা।