ব্যবসা ভালো হবে। কেনাবেচা ক্রমশ বাড়বে। অর্থাগম ভাগ্য আজ অনুকূল। দেহে দুর্বলতা। ... বিশদ
গত সপ্তাহে জেলা প্রশাসনগুলির সঙ্গে বৈঠকে দ্রুত এই পরিকাঠামো তৈরির নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শুক্রবার প্রত্যেক জেলার স্বাস্থ্য আধিকারিক সহ অন্যান্য অফিসারদের নিয়ে একটি বৈঠক করেন মুখ্যসচিব। কোন হাসপাতালে কী কী পরিকাঠামো প্রয়োজন, মূলত সেসব জানতে চাওয়া হয় আধিকারিকদের কাছে। প্রায় আড়াই ঘণ্টা ধরে চলে এই বৈঠক। বেশ কিছু দিন আগে থেকেই হাসপাতালের পরিকাঠামো উন্নয়নের পদক্ষেপ করা হলেও এই বৈঠকগুলির পর দরপত্র ডাকার ক্ষেত্রে গতি আসে। অধিকাংশ কাজই করা হচ্ছে পূর্তদপ্তরের তরফে। রাজ্যের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, সঠিকভাবে কাজ করলে একটি হাসপাতালে পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা করতে ১৪ থেকে ২১ দিন লাগার কথা। সেভাবে হিসাব করে দরপত্রেই কাজ শেষের সময় বেঁধে দেওয়া হচ্ছে।
সূত্রের খবর, সল্টলেক সাব-ডিভিশনাল হাসপাতালে পুলিস আউটপোস্টের ইলেকট্রিক্যাল ইনস্টলেশনের কাজ ১৪ দিনের মধ্যে শেষ করার সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। পুরুলিয়ার দেবেন মাহাতো গভর্নমেন্ট মেডিক্যাল কলেজ, রামপুরহাট মেডিক্যাল কলেজ, বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ সহ একাধিক হাসপাতালে সিসিটিভি বসানোর কাজ শেষ করতে সময় দেওয়া হয়েছে ৩০ দিন। বিভিন্ন হাসপাতালে শৌচাগার সহ পৃথক রেস্টরুম বা ডিউটি রুম তৈরির জন্য সময় দেওয়া হয়েছে ২১ দিন। ডায়মন্ড হারবার মেডিক্যাল কলেজে পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা করতে ২১ দিনের সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। জলপাইগুড়ি মেডিক্যাল কলেজ, ঝাড়গ্রাম জেলা হাসপাতাল সহ বেশ কিছু হাসপাতালে সিকিউরিটি লাইটিং বা আলোর ব্যবস্থা সম্পূর্ণ করতে সময় দেওয়া হয়েছে দু’সপ্তাহ।