হস্তশিল্পীরা বিশেষ স্বীকৃতি ও সুনাম পেতে পারেন। পারিবারিক ক্ষেত্রে চাপ। ব্যয় কিঞ্চিৎ বাড়তে পারে। ... বিশদ
প্রতি বছরে রাজ্য পুলিসে কয়েক হাজার কর্মী অবসর নিচ্ছেন। লোকবল কমছে বাহিনীতে। আইনশৃঙ্খলা জনিত ডিউটি বা রাজনৈতিক সভা সমাবেশের জন্য এক জেলার পুলিস কর্মীকে অন্য জেলায় ডিউটিতে যেতে হচ্ছে। অনেক সময় গোলমালের ঘটনাতেও লোকের ঘাটতি হচ্ছে। পুলিস সূত্রে খবর, এই মুহূর্তে রাজ্য পুলিসে ডিএসপি ৫০, আন আর্মড ব্রাঞ্চে তিনশো জন ইনসপেক্টর, আর্মড ও আন আর্মড মিলিয়ে ৫৫০ জন সাব ইনসপেক্টর ও দুই ব্রাঞ্চের এএসআই মিলিয়ে ৮৫০ জনের পদ খালি পড়ে রয়েছে। ভোটসহ বিভিন্ন কারণে নিয়োগ করা সম্ভব হয়নি।
এই অবস্থায় রাজ্য পুলিসের ওয়েলফেয়ার কমিটির তরফে নবান্নকে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে খালি পদ পূরণ করা হোক প্রোমোশনের মাধ্যমে। এতে নিচুতলার পুলিস কর্মীরা কাজে উৎসাহ পাবেন। পাশাপাশি তাঁদের বেতন কিছুটা হলেও বাড়বে। সবমিলিয়ে কাজের পরিবেশ আরও উন্নত হবে। প্রস্তাবের বিষয়ে জানতে চেয়ে রাজ্য পুলিসের ওয়েলফেয়ার কমিটির কনভেনার বিজিতাস্ব রাউতকে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আমলে প্রোমোশনে গতি এসেছে। কর্মীরা যাতে আরও বেশি উৎসাহিত হন, তাই এই প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। তবে পদোন্নতি দ্রুত দেওয়া হলে, সেই জায়গায় লোক লাগবে। সেক্ষেত্রে ট্রেনিং শেষ করে নতুন ব্যাচ এলে তা কার্যকর হবে বলে সূত্রের খবর।