ব্যবসা ভালো হবে। কেনাবেচা ক্রমশ বাড়বে। অর্থাগম ভাগ্য আজ অনুকূল। দেহে দুর্বলতা। ... বিশদ
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে টেস্ট সিরিজই হতে চলেছে নতুন ভূমিকায় প্রোটিয়া পেসারের প্রথম চ্যালেঞ্জ। চিপকে ভারতীয় দলের প্রস্তুতি শিবিরে কাজ শুরুও করে দিয়েছেন তিনি। এর আগে গৌতম গম্ভীরের সঙ্গে কাজ করেছিলেন লখনউ সুপার জায়ান্টসে। তাই ভারতের নতুন কোচের সঙ্গে বোঝাপড়ার ক্ষেত্রে সমস্যা হওয়ার কথা নয়। বরং মর্কেলের কাছে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে দলে রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলি, যশপ্রীত বুমরাহ, রবিচন্দ্রন অশ্বিন, রবীন্দ্র জাদেজার মতো একঝাঁক তারকার উপস্থিতি। তিনি বলেছেন, ‘এতজন সিনিয়রকে পাওয়া সৌভাগ্যের ব্যাপার। দলে ওদের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কোচ হিসেবে আমাদের কাজ হবে ক্রিকেটারদের পাশে থাকা, সেরা পরামর্শ জোগান দেওয়া।’
কিছুদিনের মধ্যেই ৪০ পূর্ণ হবে মর্কেলের। তিন ফরম্যাট মিলিয়ে ৫৪৪টি আন্তর্জাতিক উইকেটের মালিক বলেছেন, ‘ভারতের ক্রিকেটীয় পরিকাঠামো নিয়ে কথা হবে না। সেটাকে আগলে রেখে আরও ভালো করাই লক্ষ্য।’ টিম ইন্ডিয়ার বোলারদের সঙ্গে মধুর সম্পর্ক গড়ায়ও জোর দিচ্ছেন তিনি। মর্কেলের মতে, ‘এই দলের বেশ কয়েকজনের বিরুদ্ধে আমি খেলেছি। এছাড়াও আইপিএলের সুবাদে অনেকের সঙ্গেই পরিচিত। এবার ড্রেসিং রুমে থাকা ক্রিকেটারদের সঙ্গে বন্ধুত্ব গড়ে তোলা জরুরি। ওদেরকে বোঝা, শক্তি দুর্বলতার ব্যাপারে জানা আমার কাজের মধ্যে পড়ে। আসন্ন সিরিজে ওদের সামনে লক্ষ্য টাঙিয়ে দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।’
ভারতীয় ক্রিকেট দলের কাছে যে সমর্থকদের অফুরন্ত প্রত্যাশা, তা অজানা নয় মর্কেলের। কীভাবে সামলাবেন তা? সটান উত্তর, ‘প্রতিভা থাকলেই চলে না। কঠিন পরিস্থিতিতে সেরাটা মেলে ধরাই আসল। খেলোয়াড়রা স্বচ্ছন্দ অনুভব করলে পারফরম্যান্সে তা প্রতিফলিত হবে। আর জয়ের প্রত্যাশা যে প্রতি মুহূর্তে থাকবে তা অজানা নয়। সৌভাগ্যক্রমে খেলোয়াড়ি জীবনে এর সঙ্গে আমার দীর্ঘদিনের পরিচিতি রয়েছে। সেই অভিজ্ঞতাই ভাগ করে নেব সবার সঙ্গে।’