মাঝেমধ্যে মানসিক উদ্বেগের জন্য শিক্ষায় অমনোযোগী হয়ে পড়বে। গবেষণায় আগ্রহ বাড়বে। কর্মপ্রার্থীদের নানা সুযোগ আসবে। ... বিশদ
রবিবারের ঘটনার জেরে ইতিমধ্যে দুই দেশের মোট পাঁচ জন ক্রিকেটারকে ডিমেরিট পয়েন্ট দিয়েছে আইসিসি। পাশাপাশি চার থেকে দশ ম্যাচের জন্য নির্বাসিত হতে পারেন দোষী ক্রিকেটাররা। বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা যতই প্ররোচিত করুক ভারতীয় যুব ক্রিকেটারদের এমন অখেলোয়াড়োচিত আচরণ মানতে পারছেন না কপিলদেব। এক সাক্ষাৎকারে তিরাশির বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক বলেছেন, ‘আমি চাই, দোষী ক্রিকেটারদের বিরুদ্ধে যথোপযুক্ত ব্যবস্থা নিক বোর্ড। মনে রাখতে হবে, ক্রিকেট মানেই প্রতিপক্ষকে গালিগালাজ করা নয়। সেটাই ওরা ভুলে গিয়েছিল। এটা মানা যায় না। দোষী ক্রিকেটারদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত বিসিসিআইয়ের।’ তাই বলে ক্রিকেট মাঠে আগ্রাসনের বিরোধী নন কপিল। তবে সেটা কখনও যেন শালীনতা লঙ্ঘন না করে, সে ব্যাপারে সজাগ করে দিয়েছেন প্রাক্তন কিংবদন্তি। কপিলের কথায়, ‘আগ্রাসন আমিও পছন্দ করি। মাঠের মধ্যে ক্রিকেটাররা আক্রমণাত্মক মনোভাব দেখাতেই পারে। এতে দোষের কিছু নেই। কিন্তু অতিরিক্ত আগ্রাসী হতে গিয়ে ভদ্রতার সীমা লঙ্ঘন করা ঠিক নয়। অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের ফাইনালে যুব ক্রিকেটারদের এমন কদর্য আচরণ দেখে আমি অবাক হয়ে গিয়েছি।’
কপিলের সঙ্গে একমত পোষণ করেছেন ভারতের আর এক প্রাক্তন অধিনায়ক মহম্মদ আজহারউদ্দিনও। তিনি বলেছেন, ‘রবিবারের ঘটনার জন্য দোষী ক্রিকেটারদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত বোর্ডের। ভবিষ্যতে যাতে আর এমন ভুল না করে, তার জন্য এখনই ওদের শুধরে দেওয়া প্রয়োজন। তাছাড়া জুনিয়র ক্রিকেটারদের শিক্ষিত করার জন্য সাপোর্ট স্টাফরা কী ভূমিকা পালন করেছে, সেটাও খতিয়ে দেখা দরকার। খেলোয়াড়দের শৃঙ্খলাপরায়ণ হতে হয়। নিয়ম মেনে চলতে হয়। এসব ওদের আগেই শেখানো উচিত ছিল। তাহলে এমন অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটত না।’