মাঝেমধ্যে মানসিক উদ্বেগের জন্য শিক্ষায় অমনোযোগী হয়ে পড়বে। গবেষণায় আগ্রহ বাড়বে। কর্মপ্রার্থীদের নানা সুযোগ আসবে। ... বিশদ
বুধবারও মার্তির সঙ্গে আলোচনায় বসেছিলেন কয়েকজন কর্তা। কোয়েসের শর্তে রিলিজ নিতে চাননি মার্তি। পাল্টা চাল হিসেবে রাত আটটা নাগাদ কোয়েস ইস্ট বেঙ্গল পাল্টা ই-মেল পাঠিয়ে ঘোষণা করে ভিক্টর পেরেজ অলন্সোকে নেওয়া হল। এই মিডিওটির উচ্চতা ৫ ফুট ৯ ইঞ্চি। গত রবিবার কোচের সঙ্গে ক্লাব কর্তাদের সভায় বড় চেহারার ডিফেন্ডার নেওয়ার কথা হয়েছিল। ভিক্টর পেরেজ এক সপ্তাহের মধ্যে কলকাতায় আসবেন।
এদিকে, জনি অ্যাকোস্টার ছেলে কেভিন ইনস্টাগ্রামে একটি ছবি পোস্ট করে বুধবার লিখেছেন,‘কলকাতায় শীঘ্রই আসছি।’ সল্টলেক স্টেডিয়ামের একটি ছবি পোস্ট করেছেন জনি অ্যাকোস্টার ছেলে। সঙ্গে ভারতের জাতীয় পতাকা। এই পোস্ট জনি অ্যাকোস্টার আসার জল্পনাকে আরও উসকে দিয়েছে। ইস্ট বেঙ্গল ক্লাবের পক্ষ থেকে জনি অ্যাকোস্টাকে নেওয়ার কথা গত সপ্তাহেই বলা হয়েছিল। জনি কোস্টারিকার ইউআরসি ক্লাবের হয়ে খেলছেন। ইস্ট বেঙ্গলে আসতে গেলে তাঁকে ওই ক্লাবের রিলিজ নিতে হবে। কোচ মারিও জানিয়েছেন,‘আমার সঙ্গে জনি অ্যাকোস্টার যোগাযোগ আছে।’ মার্তির বদলে যদি ভিক্টর আসেন তবে আর কে বাদ যাবেন? এই প্রশ্নে কোয়েসের এক কর্তা বললেন,‘চলতি মরশুমে কাসিম বড় মন্থর হয়ে গিয়েছেন। কাসিম দুই উইংয়ে বল বাড়াতে পারছেন না। কাসিম আতস কাচের তলায় আছেন। যদিও ক্লাবের পক্ষ থেকে কাসিমকে রেখে কোলাডোকেও রিলিজ করার প্রস্তাবও দেওয়া হয়েছে।’ মার্তি ক্রেসপি সম্পর্কে কোয়েসের বক্তব্য,‘স্প্যানিশ ডিফেন্ডারটি দরাদরি করছে। আগামী সপ্তাহে সব চিত্র পরিষ্কার হবে।’