ব্যবসা ভালো হবে। কেনাবেচা ক্রমশ বাড়বে। অর্থাগম ভাগ্য আজ অনুকূল। দেহে দুর্বলতা। ... বিশদ
বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্গত ৫৪টি ডিগ্রি কলেজ রয়েছে। গত ১১সেপ্টেম্বর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ফার্স্ট সেমেস্টারের ফল ঘোষণা করে। জাতীয় শিক্ষা নীতি অনুযায়ী নতুন সিলেবাস চালু হওয়ার পর এটাই প্রথম ব্যাচের পরীক্ষার ফল। সেই রেজাল্ট সামনে আসতেই কলেজে কলেজে হইচই পড়ে গিয়েছে।
কারণ, প্রচুর সংখ্যক ছাত্রছাত্রী অকৃতকার্য হয়েছে। তিনটি বিষয়ে ফেল করা ছাত্রছাত্রীদের রেজাল্ট ‘ক্রস চিহ্ন’ এসেছে। এক কিংবা দু’টি সাবজেক্টে পাশ মার্কস তুলতে না পারা ছাত্রছাত্রীদের রেজাল্ট এসএস (সেমেস্টার সাপ্লিমেন্ট) এসেছে। ওই ছাত্রছাত্রীরা পরবর্তী সেমেস্টারে যেতে পারলেও থার্ড সেমেস্টারে গিয়ে সব সাবজেক্টে পাশ করতেই হবে। তা নাহলে পরবর্তী সেমেস্টারে ওঠা আটকে যাবে।
তৃণমূল ছাত্র পরিষদ নেতা নিমাই দাস, শেখ ইমরান এব্যাপারে উপাচার্যের দ্বারস্থ হয়েছেন। তাঁদের বক্তব্য, ২০২৩-’২৪সালে জাতীয় শিক্ষানীতি অনুযায়ী সিলেবাস চালুর পর কলেজগুলিতে পর্যাপ্ত ওয়ার্কশপ হয়নি। অনেকেই সিলেবাসের সঙ্গে সড়গড় হতে পারেননি। মেধার নিরিখে পিছিয়ে পড়া ছাত্রছাত্রীদের জন্য কলেজে বিশেষ ক্লাসের(রেমেডিয়াল ক্লাস) রুটিন থাকলেও তা হয়নি। ক্লাস চালু হওয়ার পর অনেক দেরিতে নতুন সিলেবাস পৌঁছেছিল। সিলেবাস অনুযায়ী বই পেতে আরও দেরি হয়। সিবিসিএস(চয়েস বেসড ক্রেডিট সিস্টেম) সিলেবাস বদল হয়ে জাতীয় শিক্ষানীতির সিলেবাস চালুর পর এই পার্থক্য অনেক ছাত্রছাত্রীর কাছে পরিষ্কার ছিল না। নানা সমস্যার কারণে অধিকাংশ ছাত্রছাত্রী পাশ করতে পারেননি।