ব্যবসা ভালো হবে। কেনাবেচা ক্রমশ বাড়বে। অর্থাগম ভাগ্য আজ অনুকূল। দেহে দুর্বলতা। ... বিশদ
পূর্ব বর্ধমানের পুলিস সুপার আমনদীপ বলেন, ঘটনা তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
স্থানীয় বাসিন্দা অশোক দাস, রাহুল দাস, শ্যামল দাস বলেন, বিশ্বকর্মা পুজোর রাতে ঘটনার সূত্রপাত হয়। ওই রাতে এলাকায় মদ ও জুয়ার আসর বসেছিল। জুয়াড়িরা গালিগালাজ করতে থাকে। স্থানীয়রা প্রতিবাদ করেন। তাতেই দুষ্কৃতীরা ক্ষুব্ধ হয়। বৃহস্পতিবার রাতে লোকজন নিয়ে এসে তারা হামলা করে। পুলিস আসার আগেই দুষ্কৃতীরা এলাকা থেকে চম্পট দেয়। তাদের খোঁজে তল্লাশি শুরু হয়েছে বলে পুলিস জনিয়েছে।
স্থানীয়দের দাবি, দীর্ঘদিন ধরেই ঘোষপাড়ার বিভিন্ন জায়গায় দুষ্কৃতীরা জুয়া, সাট্টার ঠেক বসাচ্ছে। পুজোর আগে তাদের দৌরাত্ম্য বেড়ে যায়। রাস্তার পাশেই তাদের ঠেক চলায় পথ চলতি লোকজনদের সমস্যায় পড়তে হয়। প্রতিবাদ করলেই দুষ্কৃতীরা হামলা চালায়। এর আগেও তারা অনেককেই মারধর করেছে। তাদের অনেকের হাতে আগ্নেয়াস্ত্র থাকে। সেই কারণে অনেকে প্রতিবাদ করার সাহস পায় না। স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, প্রতিবছর পুজোর সময় এলাকায় চুরি, ছিনতাই বেড়ে যায়। স্থানীয়রা আতঙ্কে থাকেন। এলাকার জুয়াড়িরা এসব করে। তারা সুযোগ পেলেই হার, মোবাইল সহ অন্যান্য সামগ্রী ছিনতাই করে চম্পট দেয়। তাদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ না নিলে এবারও পুজোর সময় অপরাধ বাড়ার আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা। এলাকার এক বাসিন্দা বলেন, কয়েকজনের জন্য পুরো এলাকা অশান্তিতে থাকে। তাদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ না নিলে এলাকায় শান্তি ফিরবে না। হামলা করার পর তারা কয়েক দিনের জন্য উধাও হয়ে যায়। পরে আবার ফিরে এসে তাণ্ডব শুরু করে। তাদের বিরুদ্ধে থানায় একাধিক অভিযোগ রয়েছে।