হস্তশিল্পীরা বিশেষ স্বীকৃতি ও সুনাম পেতে পারেন। পারিবারিক ক্ষেত্রে চাপ। ব্যয় কিঞ্চিৎ বাড়তে পারে। ... বিশদ
ঘটনার কথা জানাজানি হলে রাতে বেশকিছু মহিলা থানায় হাজির হন। তাঁরা ওই সংস্থার বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করার আর্জি জানান। প্রতারণার আশঙ্কায় ভুগছেন বলেও জানান। পুলিস তাঁদের অবিলম্বে ওই সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলে। তারপরও টাকা না পেলে পুলিসের দ্বারস্থ হতে বলা হয়।
পার্শ্ববর্তী চণ্ডীপুরে একটি বেসরকারি গেস্ট হাউসে ওই সংস্থার অফিস খোলা হয়েছিল। সংস্থার কর্মীরা চণ্ডীপুর ও ভগবানপুরের বিভিন্ন গ্রামে ঘুরত। অভিযোগ, তারা শিক্ষিত বেকার যুবতীদের স্বাস্থ্য-সংক্রান্ত বিভিন্ন চাকরির প্রতিশ্রুতি দিত। বলা হতো, সংস্থায় প্রথমে তিনমাস ট্রেনিং দেওয়া হবে। তারপর স্বাস্থ্যদপ্তরে চাকরি দেওয়া হবে। শুধু তাই নয়, ট্রেনিং শেষে চাকরিপ্রার্থীদের নতুন লোককে সংস্থার সঙ্গে যুক্ত করতে বলা হতো। সেইমতো অগ্রিম ১৫-৩০ হাজার টাকা করে নেওয়া হতো। গ্রামের অনেক মহিলা ও কলেজপড়ুয়া যুবতী এই সংস্থার সঙ্গে যুক্ত হয়। অনেকে ট্রেনিং নেন। তাঁদের আনুষঙ্গিক কিছু কিটসও দেওয়া হয়।
অভিযোগ, মহম্মদপুরের আটজনের কাছ থেকে টাকা নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু ট্রেনিং দেওয়া হলেও তাঁরা কাজ পাননি। বুধবার উত্তরবাড়ের এক যুবতী সংস্থার সঙ্গে যুক্ত হবেন বলে জানালে মহিলা কর্মী সেখানে যান। তখন তাঁকে আটকে বিকেল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বিক্ষোভ দেখানো হয়। ভগবানপুর থানার পুলিস সংস্থার বিষয়ে খোঁজখবর নিচ্ছে। চণ্ডীপুর থানাকেও বিষয়টি জানিয়েছে। ভগবানপুর থানার এক আধিকারিক বলেন, কোনও অভিযোগ দায়ের হয়নি। তবে ঘটনার তদন্ত চলছে।