হস্তশিল্পীরা বিশেষ স্বীকৃতি ও সুনাম পেতে পারেন। পারিবারিক ক্ষেত্রে চাপ। ব্যয় কিঞ্চিৎ বাড়তে পারে। ... বিশদ
সরকারি জমি রক্ষায় ব্লক প্রশাসন তৎপর হওয়ায় খুশি বাসিন্দারা। তাঁদের বক্তব্য, অত্যন্ত জরুরি পদক্ষেপ। আরও আগে এই কাজ করা দরকার ছিল। কাঁকসার বাসিন্দা স্বপন মণ্ডল বলেন, সরকারি জমি দখল কখনোই কাম্য নয়। কিন্তু অনেকেই দখল করে নির্মাণকাজ করেন। এখানে জমির দাম অনেক। সেকারণে অসাধু চক্র সরকারি জমি দখলের চেষ্টা করছে। পানাগড় নাগরিক মঞ্চের পক্ষে প্রকাশ দাস বলেন, সরকারি জমি বেদখল ও অবৈধভাবে পুকুর ভরাট নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী সহ প্রশাসনকে একাধিকবার জানিয়েছি। কাঁকসায় অনেক জমি বেদখল হয়ে গিয়েছে। সরকারি আধিকারিকদের আরও সচেতন হওয়া দরকার। যদিও বিজেপি নেতা রমন শর্মা কটাক্ষ করে বলেন, সরকারি জমিতে তৃণমূলের একাধিক পার্টি অফিস রয়েছে। সেই জমি কি দখলমুক্ত করা হবে? কেন্দ্রীয় সরকারের সম্পত্তি দখল হলেও এই সরকার নীরব। সাধারণ মানুষের চোখকে ফাঁকি দেওয়ার জন্যেই এসব করা হচ্ছে। অভিযোগ অস্বীকার করে তৃণমূলের কাঁকসা ব্লকের সভাপতি নবকুমার সামন্ত বলেন, সরকার স্বচ্ছতা আনতেই এই উদ্যোগ নিয়েছে। সরকারি জমিতে পার্টি অফিস থাকলে দল তা খতিয়ে দেখে অবশ্যই ব্যবস্থা নেবে।
কাঁকসা পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি ভবানী ভট্টাচার্য বলেন, সারা রাজ্যে সরকারি জমি বেদখল হয়ে যাচ্ছে। জমি উদ্ধার করতেই এই পদক্ষেপ। সরকারি প্রকল্পের জন্য জমি দরকার। তাই জমি চিহ্নিত করা হচ্ছে।