হস্তশিল্পীরা বিশেষ স্বীকৃতি ও সুনাম পেতে পারেন। পারিবারিক ক্ষেত্রে চাপ। ব্যয় কিঞ্চিৎ বাড়তে পারে। ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বধূর শ্বশুরবাড়ি দাসপুর থানার সীতাপুরে হলেও তিনি পাঁচগেছিয়ায় (২) বাপেরবাড়িতে থাকেন। তাঁর দুই সন্তানও রয়েছে। স্বামী কর্মসূত্রে ভিনরাজ্যে থাকেন। স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে সম্পর্কও স্বাভাবিক বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে। গ্রামের বাসিন্দাদের অভিযোগ, মাঝেমধ্যেই রাতবিরেতে ওই গৃহবধূ বাপেরবাড়ি থেকে এখানে-ওখানে চলে যান। বাড়িতে নানা সময়ে অজানা যুবকদের আনাগোনা লেগে থাকে। ওই গ্রামের বাসিন্দা গোপীনাথ বেরা, হিমাংশু আদক, কানুলাল আদক প্রমুখ বলেন, এর ফলে এলাকার পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে। বিষয়টি নিয়ে আমরা ওই বধূকে বারবার সতর্ক করেও শোধরাতে পারিনি। ফলে এলাকার বাসিন্দারা তিতিবিরক্ত। কারণ, এলাকায় অনেক কমবয়সি মেয়ে, কলেজছাত্রী রয়েছে। তারা এই ঘটনায় প্রভাবিত হচ্ছে।
বুধবার রাত ১২টা নাগাদ দুই যুবক এলাকায় ঘোরাঘুরি করলে এলাকার বাসিন্দাদের সন্দেহ হয়। গ্রামবাসীরা তাঁদের ধরতে গেলে একজন হাত ফস্কে পালিয়ে যান। গ্রামবাসীরা প্রথমে এক যুবককে ধরে গ্রামে আটকে রাখেন। তিনি স্বীকার করেন ওই গৃহবধূর ডাকেই এলাকায় এসেছিলেন।
গ্রামবাসীরা জানান, ওই ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই এদিন সকাল ৬টা নাগাদ ফের অন্য এক যুবক ওই গৃহবধূর সঙ্গে দেখা করতে এলে তাঁকেও গ্রামবাসীরা ধরে ফেলেন। দু’জনেই স্বীকার করেছেন, তাঁদের সঙ্গে ওই বধূর দীর্ঘদিনের সম্পর্ক। বধূও ওই যুবকদের সঙ্গে সম্পর্কের কথা কার্যত স্বীকার করে নিয়েছেন।গ্রামবাসীরা বলেন, আমরা এদিন ওই দুই যুবককে সাবধান ও সতর্ক করে ছেড়ে দিতে চেয়েছিলাম। কিন্তু তার আগেই পুলিস পৌঁছে তাঁদের তুলে নিয়ে চলে যায়।