হস্তশিল্পীরা বিশেষ স্বীকৃতি ও সুনাম পেতে পারেন। পারিবারিক ক্ষেত্রে চাপ। ব্যয় কিঞ্চিৎ বাড়তে পারে। ... বিশদ
সংবাদদাতা, ঘাটাল: দিনের আলোতেই সরকারি জায়গায় থাকা গাছ গায়েব হয়ে যাচ্ছে। চন্দ্রকোণা-১ ব্লকের বিষ্ণুদাসপুরের বিভিন্ন এলাকায় সরকারি গাছ কেটে বিক্রি করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। এনিয়ে ক্ষুব্ধ গ্রামবাসীরা।
বিষ্ণুদাসপুর এলাকাটি লক্ষ্মীপুর গ্রামপঞ্চায়েত এলাকার মধ্যে। তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি মুফু সরকার বলেন, আমাকে খোঁজ নিয়ে দেখতে হবে। কেউ সরকারি গাছ কাটলে আইনঅনুযায়ী শাস্তি হবে।
তৃণমূল নেতা তথা লক্ষ্মীপুর গ্রামপঞ্চায়েতের এক সদস্য বলেন, বিষয়টিতে আমাদেরও খারাপ লাগছে। এমনিতেই আমাদের গ্রামপঞ্চায়েতের নিজস্ব তহবিল খুব কম। ওই সমস্ত গাছ কয়েক বছর পরে বনদপ্তরের অনুমতি নিয়ে বিক্রি করার পরিকল্পনা ছিল। কিন্তু, দলেরই একাংশ যেভাবে সরকারি গাছ কেটে বিক্রি করে দিচ্ছে, সেটা ঠিক নয়। তিনি আক্ষেপের সঙ্গে বলেন, কয়েক দিন আগে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যে সতর্কবার্তা দিয়েছেন, সেটা সবারই মেনে চলা উচিত।
গ্রামপঞ্চায়েতের প্রধান উমা হাজরা বলেন, কয়েক জায়গায় গাছ কাটার খবর পেয়েছি। আমি সঙ্গে সঙ্গেই ব্যবস্থা নিয়েছি। যারা দোষী তারা যে রাজনৈতিক দলেরই হোক না কেন, তাদের চিহ্নিত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিষ্ণুদাসপুর এলাকাটি লক্ষ্মীপুর গ্রামপঞ্চায়েত এলাকার মধ্যে। তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি মুফু সরকার বলেন, আমাকে খোঁজ নিয়ে দেখতে হবে। কেউ সরকারি গাছ কাটলে আইনঅনুযায়ী শাস্তি হবে।
তৃণমূল নেতা তথা লক্ষ্মীপুর গ্রামপঞ্চায়েতের এক সদস্য বলেন, বিষয়টিতে আমাদেরও খারাপ লাগছে। এমনিতেই আমাদের গ্রামপঞ্চায়েতের নিজস্ব তহবিল খুব কম। ওই সমস্ত গাছ কয়েক বছর পরে বনদপ্তরের অনুমতি নিয়ে বিক্রি করার পরিকল্পনা ছিল। কিন্তু, দলেরই একাংশ যেভাবে সরকারি গাছ কেটে বিক্রি করে দিচ্ছে, সেটা ঠিক নয়। তিনি আক্ষেপের সঙ্গে বলেন, কয়েক দিন আগে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যে সতর্কবার্তা দিয়েছেন, সেটা সবারই মেনে চলা উচিত।
গ্রামপঞ্চায়েতের প্রধান উমা হাজরা বলেন, কয়েক জায়গায় গাছ কাটার খবর পেয়েছি। আমি সঙ্গে সঙ্গেই ব্যবস্থা নিয়েছি। যারা দোষী তারা যে রাজনৈতিক দলেরই হোক না কেন, তাদের চিহ্নিত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
