ব্যবসা ভালো হবে। কেনাবেচা ক্রমশ বাড়বে। অর্থাগম ভাগ্য আজ অনুকূল। দেহে দুর্বলতা। ... বিশদ
প্রশাসন সূত্রে খবর, দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বালুরঘাট ব্লকের চিঙ্গিসপুর, ভাটপাড়া, চকভৃগু গ্রাম পঞ্চায়েত, কুমারগঞ্জের বটুন, মোহনা, জাখিরপুরের নির্মাণ সহায়কদের শুক্রবার তলব করা হয়েছিল। কেন একাধিক উন্নয়ন প্রকল্পের বরাদ্দ খরচ করা যাচ্ছে, তার উত্তর জানতে চান জেলা আধিকারিক। যদিও নির্মাণ সহায়করা সদুত্তর দিতে পারেননি বলে খবর। ফলে ওই পঞ্চায়েতগুলি দ্রুত বরাদ্দ খরচ করতে না পারলে পরের কিস্তির টাকা পাবে কি না সংশয় থেকে যাচ্ছে। অন্যদিকে জেলা পরিষদেও বিপুল অর্থ পড়ে থাকায় আধিকারিকদের ঘুম ছুটেছে। সময়ে বরাদ্দ খরচ করাই তাঁদের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
কুমারগঞ্জের বিডিও শ্রীবাস বিশ্বাস বলেন, আমাদের ব্লকের গ্রাম পঞ্চায়েতগুলি অনেক পিছিয়ে থাকলেও এখন ভালো জায়গায় উঠে এসেছে। আমাদের তিন গ্রাম পঞ্চায়েতের নির্মাণ সহায়কদের ডাকা হয়েছিল। ৩০ সেপ্টেম্বরের বরাদ্দ খরচ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা পরিষদে ২২ কোটি ৭৩ লক্ষ টাকা বরাদ্দ হলেও পড়ে রয়েছে ১৪ কোটি টাকা। যা নিয়ে প্রশাসনের শীর্ষকর্তাদের চিন্তা বাড়ছে। দফায় দফায় বৈঠক করেও উন্নয়নের খাতে কেন খরচ বাড়ছে না, সেটাই এখন চিন্তার বিষয়। যদিও আধিকারিকদের দাবি, সময়ের মধ্যেই জেলা পরিষদের জন্য বরাদ্দ অর্থ খরচ করা হবে।