হস্তশিল্পীরা বিশেষ স্বীকৃতি ও সুনাম পেতে পারেন। পারিবারিক ক্ষেত্রে চাপ। ব্যয় কিঞ্চিৎ বাড়তে পারে। ... বিশদ
লোকসভা ভোটের ফলে জেলার ১২৮টি পঞ্চায়েতের মধ্যে কোনও কোনও জায়গায় বিজেপির থেকে তৃণমূল তিন হাজারের বেশি ভোটে পিছিয়ে। কোন কোন পঞ্চায়েতে দল পিছিয়ে তা খতিয়ে দেখা শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যেই দিনহাটার ছ’টি অঞ্চলের সভাপতিকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে।
কোচবিহার উত্তর বিধানসভার খাগড়াবাড়ি, চকচকা, গোপালপুর ও বাণেশ্বর এই চার জায়গার অঞ্চল সভাপতি এবার বদলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে তৃণমূল নেতৃত্ব। শীঘ্রই এই পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে দলীয় সূত্রে খবর। জেলা তৃণমূল সভাপতি অভিজিৎ দে ভৌমিক বলেন, কোচবিহার উত্তর বিধানসভার যে সমস্ত অঞ্চলে আমরা তিন হাজারের বেশি ভোটে পিছিয়ে আছি, সেগুলিতে অঞ্চল সভাপতি বদল করা হবে। এমন বেশ কয়েকটি অঞ্চল রয়েছে। দিনহাটা বিধানসভায় ইতিমধ্যেই এমন ছ’টি অঞ্চলে সভাপতি বদল করা হয়েছে। জেলাজুড়ে স্ক্রুটিনি করা হচ্ছে। ১২৮টি অঞ্চলের ভোটের ফল খতিয়ে দেখে এই ব্যবস্থা ধাপে ধাপে নেওয়া হচ্ছে। বুধবারও জেলার দু’টি পঞ্চায়েতের দু’জন সদস্য বিজেপি ছেড়ে আমাদের দলে এসেছেন। এখনও পর্যন্ত ১২৭ জন পঞ্চায়েত সদস্য বিজেপির সঙ্গ ত্যাগ করে আমাদের দলে যোগ দিয়েছেন। নতুন করে ১১টা পঞ্চায়েতে দল সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছে। এর মধ্যে তিন জায়গায় নতুন প্রধান বাছাই করা হবে। বিজেপির জেলা সভাপতি সুকুমার রায় বলেন, রাস্তা থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে জোর করে দলবদল করানো হচ্ছে। অনেক জায়গাতেই ওরা কীভাবে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায় তা নিয়ে প্রশ্ন। সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেলে অনাস্থা আনা হোক। আমরা আদালতে যাচ্ছি। নিজস্ব চিত্র