ছোট ও মাঝারি ব্যবসার প্রসার ও বিক্রয় বৃদ্ধি। অর্থাগম ক্রমশ বাড়বে। মানসিক অস্থিরতা। ... বিশদ
কতটা ভয়ঙ্কর ছিল সেই ভূমিধস? বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, যত পরিমাণ পাথর ও বরফ ধসে পড়েছে, তাতে ১০ হাজার ওলিম্পিক্স সুইমিং পুল ভর্তি হয়ে যেতে পারে। একইসঙ্গে ভূমিধসের ফলে মেগা সুনামিও সৃষ্টি হয়। যাতে জলে ২০০ মিটার উঁচু ঢেউ ওঠে। যা বিগ বেন টাওয়ারের দ্বিগুণ। সিগন্যাল রহস্য ভেদ হওয়ার বিষয়টি সম্প্রতি ‘সায়েন্স’ জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে। যেখানে বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, ভূমিধসের ফলে ন’দিন ধরে জলে উথালপাথাল ঢেউ ওঠে।
বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, এমন প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের জন্য উষ্ণায়নই দায়ী। উষ্ণায়নের ফলে দিনের পর পর দিন হিমবাহের বরফ গলেছে। যার ফলে পাহাড় দুর্বল হয়ে ভেঙে পড়ছে। আর বিশাল পাহাড় ভেঙে পড়ার ফলে যে কম্পন তৈরি হয়, সেই কম্পনের সঙ্কেত সারা বিশ্বে ধরা পড়েছিল। এই ঘটনার পর উষ্ণায়ন নিয়ে ফের সতর্ক হওয়ার প্রয়োজন রয়েছে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। তাঁদের মতে, ডিকসন ফোর্ডের ঘটনা দেখিয়ে দিল যে, জলবায়ুর পরিবর্তনের ফলে শুধু আবহাওয়ার বদল বা সমুদ্রের জলস্তর বৃদ্ধি হচ্ছে তা নয়, পৃথিবীর ভূস্তরের স্থিতিশীলতার উপরও এর প্রভাব পড়ছে।