ব্যবসা ভালো হবে। কেনাবেচা ক্রমশ বাড়বে। অর্থাগম ভাগ্য আজ অনুকূল। দেহে দুর্বলতা। ... বিশদ
ব্রিটেনে টোরি সরকার ক্ষমতায় থাকাকালীন দুই দেশের মধ্যে ফরেন ট্রেড এগ্রিমেন্ট স্বাক্ষরের লক্ষ্যে আলোচনার পর্ব শুরু হয়েছিল। কিন্তু আলোচনা শেষের সময়সীমা বারবার পরিবর্ধিত হয়। পঞ্চদশ রাউন্ডের আলোচনার পর এবিষয়ে কথাবার্তার প্রক্রিয়া কার্যত থমকে যায়। ব্রিটেনে নির্বাচন ও ভারতে লোকসভা ভোটের প্রেক্ষিতে বিষয়টির নড়াচড়া বন্ধই হয়ে যায়। জল্পনা ছড়ায়, বিভিন্ন ইস্যুতে দুই দেশের মধ্যে ঐক্যমত তৈরি না হওয়ায় আদতে এই সম্ভাব্য চুক্তির মৃত্যুঘণ্টা বেজে গিয়েছে। ভারত-ব্রিটেন এফটিএ চূড়ান্ত করার বিষয়টি লেবার পার্টি তাদের ইস্তেহারে রাখলেও চুক্তির বর্তমান খসড়া বা কোনও সম্ভাব্য নতুন খসড়ার কী হাল, তা নিয়ে কোনও উচ্চবাচ্যই ছিল না। বুধবার সকালে এফসিডিও ইন্ডিয়া অ্যান্ড ইন্ডিয়ান ওসান ডিরেক্টরেটের বেন মেলর, ভারতীয় হাই কমিশনার বিক্রম কে দোরাইস্বামী, নীতি আয়োগের সিইও বি ভি আর সুব্রহ্মণ্যম ও সিটি অব লন্ডন কর্পোরেশনের পলিসি চেয়ারম্যান ক্রিস হেওয়ার্ডের উপস্থিতিতে আলোচনাচক্রে জোরের সঙ্গে উঠে এল, এফটিএ এখনও সমানভাবেই সজীব রয়েছে। ভারত ও ব্রিটেনের মধ্যে বিভিন্ন উদ্যোগ ও প্রকল্পের আলোচনার মধ্যেই তার অস্তিত্ব নিহীত রয়েছে। তারই অন্যতম উদ্যোগ হল ইউকেআইআইএফবি। পাশাপাশি এদিন ইউকেআইআইএফবি-র তরফে একটি স্টিয়ারিং কমিটিও ঘোষণা করা হয়েছে। হেওয়ার্ড বলেন, নতুন এই উৎসাহব্যঞ্জক সহযোগিতার পরিবেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে আমরা মুখিয়ে রয়েছি। নীতি আয়োগের সিইও সুব্রহ্মণ্যম বলেন, এই উদ্যোগ গেম চেঞ্জার হয়ে উঠবে। ভারতীয় হাই কমিশনার দোরাইস্বামী বলেন, আজ যে আর্থিক সেতুবন্ধন হল, তাতে আমরা উচ্ছ্বসিত। এফটিএ কেন এখনও সমান অগ্রাধিকারের জায়গা, সেকথা তুলে ধরেন বেন মেলর।