মাঝেমধ্যে মানসিক উদ্বেগের জন্য শিক্ষায় অমনোযোগী হয়ে পড়বে। গবেষণায় আগ্রহ বাড়বে। কর্মপ্রার্থীদের নানা সুযোগ আসবে। ... বিশদ
এদিকে ভারত, ব্রিটেন, আমেরিকা, দক্ষিণ কোরিয়া, জাপান ও ফ্রান্স সহ আরও বহু দেশ করোনার আতঙ্কে কাঁপছে। প্রাণঘাতী এই ভাইরাসের ভয়ানক বিস্তার দেখে ওয়ার্ল্ড হেল্থ অর্গানাইজেশন (হু) বিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্যক্ষেত্রে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছে। হু’র এই ঘোষণার পর চীনের বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র হুয়া চুনিং বলেন, ‘নোভেল করোনা ভাইরাস মহামারীর আকার নেওয়ার পরই চীনা সরকার যতটা সম্ভব প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়েছে। এবং এই রোগ প্রতিরোধে সচেষ্ট হয়েছে। করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য আমাদের পূর্ণ আত্মবিশ্বাস রয়েছে ও আমরা এর মোকাবিলা করতে সক্ষম।’
এহেন পরিস্থিতির মধ্যে এই প্রথম ব্রিটেনে দু’জন করোনায় আক্রান্ত হলেন। তাঁরা একই পরিবারের সদস্য। ব্রিটেনের চিফ মেডিক্যাল অফিসার ক্রিস হুইটি জানিয়েছেন, ‘ইংল্যান্ডে একই পরিবারের দুই সদস্য করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। তাঁদের বিশেষজ্ঞ এনএইচএস (সংক্রামক রোগ প্রতিরোধে অত্যন্ত সাবধানতা এবং সংক্রমণ রোধের বিশেষ ব্যবস্থা) পদ্ধতিতে চিকিৎসা চলছে। ওই রোগীদের থেকে যাতে এই ভাইরাস ছড়িয়ে না পড়ে সেজন্য আমরা প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিচ্ছি।’ এছাড়া রাশিয়াতেও দু’জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন বলে সে দেশের উপ প্রধানমন্ত্রী তাতায়ানা গলিকোভা জানিয়েছেন।
অন্যদিকে, চীনে সফর না করার জন্য দেশবাসীকে পরামর্শ দিল আমেরিকা। সে দেশের সরকারের তরফে লেভেল-৪ সতর্কতা জারি করে এই পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। একইভাবে জাপানও দেশের নাগরিকদের একই পরামর্শ দিয়েছে। অত্যন্ত প্রয়োজন না থাকলে আপাতত চীনে সফর না করার জন্যই জাপানবাসীকে পরামর্শ দিয়েছে টোকিও।