ব্যবসা ভালো হবে। কেনাবেচা ক্রমশ বাড়বে। অর্থাগম ভাগ্য আজ অনুকূল। দেহে দুর্বলতা। ... বিশদ
সমীক্ষায় উল্লেখ করা হয়েছে, আগামী বছরগুলিতে আরও ৪ কোটি শিশুর ভবিষ্যৎ অন্ধকারে। অনাহার, অপুষ্টিতে ভুগতে ভুগতে একসময় মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়বে তারা। আর এই পরিস্থিতি থেকে বাঁচতে প্রতিটি দেশের সরকারকেএগিয়ে আসতে হবে। বিশ্বজুড়ে স্বাস্থ্য পরিকাঠামোকে মজবুত করতে বাড়াতে হবে বরাদ্দের পরিমাণ। বিশেষ করে শিশুদের স্বাস্থ্য ও পুষ্টির বিষয়ে জোর দিতে হবে। এক্ষেত্রে সবচেয়ে বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে রয়েছে আফ্রিকার একাধিক দেশ। কারণ বর্তমানে সেখানে বিদেশি সাহায্যের পরিমাণ কমে গিয়েছে। সমীক্ষায় বলা হয়েছে, ২০১০ সালে এই সাহায্যের পরিমাণ ছিল ৪০ শতাংশ। এখন তা কমে হয়েছে ২৫ শতাংশ। এর জেরে ক্রমে বাড়ছে শিশুমৃত্যুর সংখ্যা।
উল্লেখ্য ২০২৩ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে বলা হয়েছিল, ১৪ কোটি ৮০ লক্ষ শিশু অপুষ্টিতে ভুগছে। বয়স অনুযায়ী তাদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশ ঘটছে না। যা ক্রমে তাদের মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিচ্ছে।