ব্যবসা ভালো হবে। কেনাবেচা ক্রমশ বাড়বে। অর্থাগম ভাগ্য আজ অনুকূল। দেহে দুর্বলতা। ... বিশদ
১৯৯৫ সালের এমপ্লয়িজ পেনশন স্কিমের আওতায় থাকা গ্রাহকদের পেনশন কত হতে পারে, তা নির্দিষ্ট হয় একটি সমীকরণের মাধ্যমে। এক্ষেত্রে ওই গ্রাহকের গড় বেতন এবং পেনশন প্রাপ্তির কর্মজীবন গুণ করে তাকে ৭০ দিয়ে ভাগ করা হয়। সেই পরিমাণই ওই গ্রাহকের অবসর গ্রহণের পর সম্ভাব্য পেনশনের অঙ্ক। এক্ষেত্রে গড় বেতন বলতে পেনশন প্রাপ্তির ঊর্ধ্বসীমার বেতনকেই ধরতে হবে। বর্তমানে এর পরিমাণ মাসে সর্বোচ্চ ১৫ হাজার টাকা পর্যন্ত। ফলে কোনও কর্মী যত বেশি টাকাই বেতন পান না কেন, তাঁর ইপিএফ পেনশন প্রাপ্তির জন্য বেতনের ঊর্ধ্বসীমা নির্দিষ্ট থাকে মাসে ওই ১৫ হাজার টাকা পর্যন্তই। প্রধানত এ কারণেই ইপিএফ গ্রাহকদের মাসিক পেনশনের পরিমাণ কমে যায়। এদিন কেন্দ্রীয় শ্রমমন্ত্রীর দাবি, প্রস্তাবিত নয়া সমীকরণে মাসে তুলনায় অনেক বেশি পেনশন মিলবে গ্রাহকদের। প্রসঙ্গত, ইপিএফের উচ্চতর পেনশন প্রদান নিয়ে যে প্রক্রিয়া ইতিপূর্বেই শুরু করেছে মোদি সরকার, তাতে মাসিক ওই সর্বোচ্চ ১৫ হাজার টাকার ঊর্ধ্বসীমাই তুলে দেওয়ার কথা ভাবা হয়েছে। তা নিয়ে কেন আর কেন্দ্র কোনও উচ্চবাচ্য করছে না, সেই প্রশ্ন উঠছে।