সমতলের সঙ্গে সিকিমের সংযোগকারী একমাত্র রাস্তা হল, ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক। আর সেই সড়ক নিয়ে ফুলেফেঁপে ওঠা সমস্যাই আজ ভারতের থেকে সিকিমকে বিচ্ছিন্ন করে দেওয়ার আশঙ্কা উস্কে দিচ্ছে।
স্বাভাবিক নিয়মের ব্যতিক্রম। শহরকে ছাপিয়ে রকেটের গতিতে বাড়ছে গ্রামীণ মূল্যবৃদ্ধি। আর তিন মাস ধরে লাগাতার এই প্রবণতা অস্বস্তি বাড়াচ্ছে মোদি সরকারের। কারণ, এই রিপোর্ট খোদ কেন্দ্রের।
ইউজিসি-নেটের প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়েছিল পরীক্ষা শুরুর অন্তত ৪৮ ঘণ্টা আগে। ডার্ক ওয়েব ও অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে বিক্রি করা হয়েছিল ৬ লক্ষ টাকার বিনিময়ে। শুক্রবার সিবিআইয়ের এক সূত্র মারফত এই খবর সামনে এসেছে।
১ জুলাই থেকে নতুন তিন ফৌজদারি আইন চালু করার বিরোধিতায় সরব হলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আইন কার্যকরের সময় পিছিয়ে দিয়ে ফের সেগুলি সংসদে ‘পর্যালোচনা’র দাবি তুললেন তিনি।
একজন মুখ্যমন্ত্রী কি জামিন পেয়ে জেল-মুক্ত হবেন? আর প্রশ্নকে কেন্দ্র করেই শুক্রবার চরম নাটকীয় পরিস্থিতির সৃষ্টি হল দিল্লিতে। আপের পার্টিকর্মীদের বৃহস্পতিবার রাতের উচ্ছ্বাস বদলে গেল শুক্রবার সকালেই। দলের নেতাকর্মীদের দিনভর অপেক্ষাই সার হল।
নিটে অনিয়মের অভিযোগে দেশজুড়ে চলছে বিক্ষোভ। তারই মধ্যে নিটের প্রশ্নপত্র ফাঁস ইস্যুতে বিহারে রাজনৈতিক কাদা ছোড়াছুড়ি তুঙ্গে। একদিন আগেই রাজ্যের উপ মুখ্যমন্ত্রী বিজয়কুমার সিনহার অভিযোগ ছিল, ধৃত মূল সন্দেহভাজন সিকান্দর প্রসাদ যাদবেন্দুর সঙ্গে অনবরত যোগাযোগ ছিল আরজেডি নেতা
মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কবিতার বইয়ের সূত্রে ধরে তাঁর দুরদর্শিতা ও বাস্তববোধের প্রশংসা করলেন প্রাক্তন বিজেপি সাংসদ সুব্রাহ্মণ্যম স্বামী। শুক্রবার সমাজমাধ্যম তিনি লিখেছেন, ‘২০২৩ সালের মধ্যবর্তী সময় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আমাকে তাঁর কবিতার একটি বইয়ের ইংরেজি সংস্করণ উপহার দিয়েছিলেন।
মাতুলের থেকে বিত্তলাভ হতে পারে। কোনও বিষয়ের মানসিক উদ্বেগ কমবে। বিদ্যাচর্চায় বিশেষ শুভ। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: করোনাকালে সাধারণ মানুষকে বিপদের হাত থেকে বাঁচাতে পিএফের টাকা তোলার সুযোগ করে দিয়েছিল কেন্দ্রীয় সরকার। সেইসময় বহু মানুষের হাতে কাজ ছিল না। তাই ছিল না টাকাও। সেই কারণেই পিএফের টাকা দিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জায়গা করে দিয়েছিল কেন্দ্র। চার বছর পর সেই সুযোগ বন্ধ করছে তারা।কিছু বিশেষ ক্ষেত্রে, যেমন চিকিৎসা, পড়াশুনো, বাড়ি তৈরি বা বিয়ের মতো কারণে পিএফের টাকার একাংশ তুলে নিতে পারেন গ্রাহক। করোনাকালে কেন্দ্র জানায়, যাঁরা আর্থিক সঙ্কটে ভুগছেন, তাঁরা চাইলে পিএফের টাকা তুলে নিতে পারেন। তার নাম দেওয়া হয় ‘কোভিড অ্যাডভান্স’। শর্ত বেঁধে দেওয়া হয়, মোট জমা টাকার ৭৫ শতাংশ পর্যন্ত তুলে নেওয়া যাবে করোনা অগ্রিম বাবদ। তবে তা তিনমাসের বেতনের বেশি হবে না। ২০২০ সালের মার্চে শুরু হওয়া সেই সুযোগ জারি ছিল এতদিন। এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গনাইজেশন (ইপিএফও) জানাচ্ছে, যেহেতু দেশে করোনার প্রভাব এখন নেই, তাই ওই খাতে আর টাকা তুলতে পারবেন না সাধারণ গ্রাহক। যেসব ‘এগজেমটেড ট্রাস্ট’ এতদিন এই সুবিধা দিয়ে এসেছে, এটা তারাও আর দিতে পারবে না।
