কর্মে কিছুটা শুভ। খেলাধূলায় বিশেষ নৈপুণ্য প্রদর্শন। মানসিক দিকটি বিক্ষিপ্ত থাকবে। ... বিশদ
এক তৃণমূল নেতার আত্মীয়র নামে এই মদের দোকানের সরকারি অনুমোদন মিলেছে। তাঁর বাড়ি অবশ্য পাশের গ্রামে। মদের দোকানের অনুমোদন পাওয়ার খবরে গ্রামবাসীদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দেয়। তাঁরা পুলিস, প্রশাসন, আবগারি দপ্তরে আপত্তি জানান। অভিযোগ, তাঁদের আপত্তি সত্ত্বেও এদিন দোকান খোলার তোড়জোড় করা হয়। তাই তারা প্রতিবাদে নামেন।
স্থানীয়দের অভিযোগ, এই রাস্তা দিয়ে স্কুলের ছাত্রছাত্রীরা যাতায়াত করে। এখানে মদের দোকান খোলা হলে পরিবেশ নষ্ট হবে। বাড়ি বাড়ি অশান্তি হবে। তাই তাঁরা দোকান খুলতে দেবেন না। এখানে মদের দোকান করা যাবে কিনা-আবগারি দপ্তর তার তদন্ত করে রিপোর্ট দিয়েছিল। ডেপুটি এক্সসাইজ কালেক্টর প্রদীপকুমার ঘোষের তত্ত্বাবধানে এই তদন্ত হয়। তিনি বলেন, ওখানে একটি মদের দোকানের লাইসেন্সের জন্য আবেদন করা হয়েছিল। সেটার সরকারি অনুমোদন মিলেছে। তবে এখনও লাইসেন্স দেওয়া হয়েছে কিনা জানি না। স্থানীয়রা অনুমোদন পাওয়ার পর একবার আপত্তি জানিয়েছিলেন। পরে তাঁরা আবার আপত্তি নেই বলে জানান।
বিডিও অরুণিমা সেনগুপ্ত এবিষয়ে কোনও মন্তব্য করতে চাননি। জেলা পরিষদের কর্মাধ্যক্ষ তথা তৃণমূলের ব্লক সভাপতি আবু কালাম বক্স বলেন, এলাকার মানুষ এদিন মদের দোকান খোলার প্রতিবাদ করেছেন। লোকালয়ের মধ্যে মদের দোকান না হলেই ভালো হয়।