আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
সোমবার জমিদাতাদের সঙ্গে বৈঠক করে সাগর ব্লক প্রশাসন। সেখানে উপস্থিত ছিলেন সুন্দরবন উন্নয়নমন্ত্রী তথা সাগরের বিধায়ক বঙ্কিমচন্দ্র হাজরা। কচুবেড়িয়া ও কালীনগরে সাড়ে চার একর জমি লাগবে। এর মধ্যে সিংহভাগ জমি ফাঁকা রয়েছে। কিছুটা সরকারি জমিও রয়েছে। তার বাইরে একজনের বাড়ি ভাঙা পড়বে এবং দু’টি পানের বরজ অন্যত্র সরাতে হবে। এই অঞ্চলে জমি দিতে রাজি হয়েছেন ৩৫ জন বাসিন্দা। তাঁরা বৈঠকে এই সেতুর জন্য জমিদানে কোনও আপত্তি জানাননি।
বৈঠক শেষে ওই জমিদাতারা বলেন, ‘এত বছর পর গঙ্গাসাগর যাওয়ার জন্য সেতু তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তার জন্য জমি দিতে পেরে আমরা বরং গর্বিত।’
সূত্রের খবর, এই বাসিন্দারা ‘নো অবজেকশন সার্টিফিকেট’ দিলেই সরকার জমি অধিগ্রহণ শুরু করে দেবে। সাগরে যে সাড়ে চার একর জমি সরকার নেবে, তার ভ্যালুয়েশন দাঁড়িয়েছে ১০ কোটির বেশি টাকা। কাকদ্বীপ লট এইটের আশ্রম মোড় এলাকায় ৭.৯৫ একর জমি নেওয়া হবে। সেখানকার ৭৫ জন বাসিন্দা জমি দিতে রাজি হয়েছেন বলে খবর। আরও ১০-১৫ জন জমি দেওয়ার ব্যাপারে সম্মতি দিয়েছেন। এখানে জমির যে বাজারদর নির্ধারণ করা হয়েছে, তাতে সরকারের কোষাগার থেকে প্রায় সাড়ে ন’কোটি টাকা খরচ হতে পারে।