শাস্ত্র অধ্যয়নে গতি বৃদ্ধি ও পরীক্ষায় শুভ ফল লাভের সম্ভাবনা। নতুন কর্মপ্রাপ্তি হতে পারে। দাম্পত্যে ... বিশদ
মঙ্গলবার দুপুরে পড়ুয়াদের মিড ডে মিল দেওয়ার সময় এক অভিভাবক খাবার থালায় মড়া টিকটিকি দেখতে পান। যদিও ততক্ষণে বেশ কয়েকজন পড়ুয়া খাবার খাওয়া শুরু করে দিয়েছে। কয়েক জনের খাওয়া শেষও হয়ে গিয়েছিল। তবে টিকটিকি দেখতে পাওয়ার পর আর কেউ খাবার খায়নি। তবে যারা খাবার খেয়েছে তাদের নিয়ে উদ্বেগ শুরু হয়। কয়েকজন বমি করতে থাকে। বিষয়টি নজরে আসতেই বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ দ্রুত তাদের কমলপুর ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যায়। পাশাপাশি ব্লক প্রশাসনকেও খবর দেওয়া হয়। বুধবার ওই এলাকায় স্বাস্থ্য শিবির করা হবে।
যার পাতে টিকটিকি পড়েছিল সেই শিশুর মা রুম্পা ভৌমিক বলেন, আমি প্রতিদিন স্কুলে গিয়ে ছেলের খাবার মাখিয়ে দিই। আজও গিয়েছিলাম। ভাত মাখতে গিয়ে একটা বড় মাপের টিকটিকি দেখতে পাই। শিক্ষক শিক্ষিকাদের সেটা দেখাই। তাঁরা জানান, খাবারে টিকটিকি দেখতে পাওয়ার আগে ৩০ থেকে ৪০ জন পড়ুয়া মিড ডে মিল খেয়েছিল। পরে তাদের মধ্যে ১০ জনকে প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক অশোককুমার প্রামাণিকের ফোন বন্ধ থাকায় যোগাযোগ করা যায়নি। উলুবেড়িয়ার মহকুমা শাসক মানসকুমার মণ্ডল জানান, অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। মিড ডে মিল রান্না করার সময় সর্তক থাকতে বলা হয়েছে।-নিজস্ব চিত্র