শাস্ত্র অধ্যয়নে গতি বৃদ্ধি ও পরীক্ষায় শুভ ফল লাভের সম্ভাবনা। নতুন কর্মপ্রাপ্তি হতে পারে। দাম্পত্যে ... বিশদ
৩ ফেব্রুয়ারি দত্তপুকুরের বাজিতপুরে উদ্ধার হয় হজরতের মুণ্ডহীন দেহ। জম্মু থেকে মূল অভিযুক্ত জলিল গাজিকে গ্রেপ্তার করে পুলিস। এদিন, জলিল এবং সুফিয়াকে নিয়ে খুন কাণ্ডের পুনর্নির্মাণ করে পুলিস। বারাসতের এসডিপিও বিদ্যাগর অজিঙ্কা অনন্তের নেতৃত্বে বিরাট পুলিস অকুস্থলে আসে। ফোনের সিমকার্ড কোথায় মাটিতে পুঁতেছিল, সেটা পুলিসকে দেখিয়েছে সুফিয়া। প্রমাণ লোপাট করতেই নিহত যুবকের দেহ কেরোসিন ঢেলে পোড়ানোর চেষ্টা করে তারা। কাটা মুণ্ড নিয়ে জলিল ও সুফিয়া প্রায় দেড় কিলোমিটার দূরে গিয়ে একটা জলাশয়ে ফেলে। সেখান থেকে উদ্ধার হয় মুণ্ডটি। পাশাপাশি কলকাতা পুলিসের বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীকে নামানো হয় পাশের জলাশয়ে মোবাইলের খোঁজে। সেটা অবশ্য উদ্ধার হয়নি। নিহত হজরতের মা আফিয়া বিবি, বাবা হানিফ লস্কর ও স্ত্রী সাহিনা লস্করকে নিয়ে আসে পুলিস। খুনের পিছনে ব্যক্তিগত আক্রোশ মূল বলে পুলিস নিশ্চিত। হজরত, জলিল, ওবাইদুল চুরি, ডাকাতি করত। মূল স্রোতে ফেরার চেষ্টা করছিল হজরত। সুফিয়ার সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক তৈরি হয় তার। জেরায় জলিল বলেছে, এই সম্পর্কের কথা জানার পরেই তার রাগ চরমে ওঠে। নিহতের মা আফিয়া বিবি বলেন, আমার কোল যারা খালি করল, তাদের ফাঁসি চাই। স্ত্রী সাহিনা বলেন, জলিল ফোন করে ডেকেছিল। রাতে আমার সঙ্গে কথাও হয়েছিল। কিন্তু তারপর থেকেই দেখি ফোন সুইচড অফ।