ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে বাধায় চিন্তা ও উদ্বেগ। বেকারদের ভালো প্রতিষ্ঠানে কর্মপ্রাপ্তির প্রবল যোগ। ... বিশদ
পুলিস সূত্রে খবর, বালিগঞ্জ থানা এলাকার চক্রবেড়িয়া রোডের একটি অভিজাত আবাসনের বাসিন্দা তাঁর সন্তানকে দেখাশোনার জন্য কাজের লোকের খোঁজ করছিলেন। স্থানীয় একজনই ওই মহিলার খোঁজ দেন। রিয়া এখানে মাস ছয়েক ধরে কাজ করছিল। জমা দিয়েছিল পরিচয়পত্র। কিছুদিন আগে সে বাড়ি চলে যায়। বলে যায়, কয়েকদিন বাদে ফিরবে। এদিকে, ফ্ল্যাটের মালিক আলমারি খুলে দেখেন, সেখান থেকে বাউটি, সোনার রিং সহ বেশ কিছু জিনিস উধাও হয়ে গিয়েছে। তাঁর সন্দেহ রিয়াকে। কারণ ফ্ল্যাট ছেড়ে চলে যাওয়ার পর মোবাইল ফোন বন্ধ করে দিয়েছিল সে। এমনকী, ওই বাড়ির সবাইকেই হোয়াটসঅ্যাপে ব্লক করে দিয়েছিল। যাতে কেউ তাকে ফোন বা মেসেজ করতে না পারে। এরপরই ফ্ল্যাটের মালিক বালিগঞ্জ থানায় চুরির অভিযোগ করেন। তদন্তে নেমে সিসি ক্যামেরার ফুটেজ দেখে ওই মহিলাকে চিহ্নিত করে পুলিস। মোবাইলের সূত্র ধরে জানা যায়, সে বারুইপুরে নিজের বাড়িতেই রয়েছে। সেখানে হানা দিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। তার বাড়িতে তল্লাশি করা হলেও সেখানে গয়না পাওয়া যায়নি। হেফাজতে নিয়ে তাকে জেরা করে অফিসাররা জানতে পারেন, ওই গয়না একটি সোনার দোকানে রি-মডেলিং করতে দিয়েছে। এরপর ওই দোকানে হানা দিয়ে গয়না উদ্ধার করে পুলিস।