হস্তশিল্পীরা বিশেষ স্বীকৃতি ও সুনাম পেতে পারেন। পারিবারিক ক্ষেত্রে চাপ। ব্যয় কিঞ্চিৎ বাড়তে পারে। ... বিশদ
এর আগে এই মামলার শুনানিতে বন্দর কর্তৃপক্ষের তরফে দাবি করা হয়, মাঝেরহাট ব্রিজের কাছে একটি মাল্টি স্পেশালিটি হাসপাতাল তৈরি করা হচ্ছে। হাসপাতালে যাতায়াতের জন্য কর্তৃপক্ষের একটি রাস্তা রয়েছে। ওই রাস্তাতেই গড়ে উঠছে একটি পার্টি অফিস। তারাতলা থানাকে বিষয়টি জানানোর পরও পুলিস কোনও ব্যবস্থা নেয়নি। এই অভিযোগের প্রেক্ষিতে ওই রাস্তা দখলদার মুক্ত করতে পুলিসকে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা দেওয়ার নির্দেশ দেয় আদালত। কিন্তু হাইকোর্টের সেই নির্দেশের পর রাস্তা দখলমুক্ত করতে গিয়ে বাধা পায় পুলিস ও বন্দর কর্তৃপক্ষ।
বুধবার বিচারপতি সিনহার এজলাসে শুনানিতে বন্দর কর্তৃপক্ষের আইনজীবী দাবি করেন, আদালতের নির্দেশ সত্ত্বেও দখলদার মুক্ত করা যায়নি। রাজ্যের তরফে জানানো হয়, পর্যাপ্ত পুলিস মোতায়েন করা হয়েছিল। প্রয়োজনে আরও পুলিস মোতায়েন করা হবে। আর একটি সুযোগ দেওয়া হোক। এদিকে, দখলদারদের তরফে এদিন এই মামলায় যুক্ত হওয়ার আবেদন করা হয়। তাঁদের দাবি, ওই এলাকায় গত ৩০ বছর ধরে একটি প্রাথমিক স্কুল চলছে। দুঃস্থ বস্তিবাসী শিশুরা ওই স্কুলে পড়াশোনা করে। তাই তাদের বক্তব্যও শোনা হোক। কিন্তু আদালত স্পষ্ট জানিয়েছে, কোনও বেআইনি দখলদারি চলবে না। পুলিসকে দখলদার হটাতে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নিতে হবে।