হস্তশিল্পীরা বিশেষ স্বীকৃতি ও সুনাম পেতে পারেন। পারিবারিক ক্ষেত্রে চাপ। ব্যয় কিঞ্চিৎ বাড়তে পারে। ... বিশদ
জঙ্গি সংগঠন শাহাদতের সম্পর্কে খোঁজ করতে গিয়ে তদন্তকারীরা জেনেছেন, সংগঠনের সদস্যরা একে অপরের সঙ্গে দেখা করত না। ডার্ক ওয়েবের বিভিন্ন অ্যাপের মাধ্যমে তাদের কথাবার্তা চলত। দক্ষিণ ভারতে লুকিয়ে থাকা এই সংগঠনের মূল মাথা সালাউদ্দিন সালেহান তাদের বিভিন্ন নির্দেশ দিয়ে একাধিক অডিও বার্তা পাঠাত। হাবিবুল্লা জেরায় তদন্তকারীদের জানিয়েছে, সালাউদ্দিনের সঙ্গে তার কোনও কথা হয়নি। সংগঠনের চাঁইয়ের নির্দেশ ছিল, একইজায়গায় বেশিদিন থাকা যাবে না। দু-তিনমাসের মধ্যে পাল্টে ফেলতে হবে ডেরা। এমনকী যে এলাকায় একবার থেকেছে, তার কাছাকাছিও কোথাও থাকা যাবে না বলে ক্যাডারদের নির্দেশ দেওয়া ছিল। নথিপত্র ছাড়া জোগাড় করা প্রি-অ্যাক্টিভেটেড সিম ব্যবহার করতে হবে। কাগজ জমা না পড়ার জন্য মোবাইল পরিষেবা প্রদানকারী সংস্থা সিমটি বন্ধ করে দেওয়ার আগে, তা নষ্ট করে ফেলে দিতেও বলা হয় ক্যাডারদের। কে বা কারা এই সিম ব্যবহার করেছে এবং কোথায় কথা বলেছে, তার রেকর্ড যাতে খুঁজে না পাওয়া যায়। পাশাপাশি সালাউদ্দিন নির্দেশ দিয়েছিল সংগঠনে থাকা ইঞ্জিনিয়ারদের নিয়ে নতুন অ্যাপ তৈরির। যাতে পুলিসের নজরে আসার আগেই নতুন প্ল্যাটফর্মে কথাবার্তা ও তথ্য আদানপ্রদান করা যায়।