ছোট ও মাঝারি ব্যবসার প্রসার ও বিক্রয় বৃদ্ধি। অর্থাগম ক্রমশ বাড়বে। মানসিক অস্থিরতা। ... বিশদ
উইকেট বানাতে ব্যবহার করা হয়েছে কালো মাটি। বাউন্স হয়তো খুব বেশি থাকবে না। তবে হবে না র্যাঙ্ক টার্নারও। আসলে ঘরের মাঠে স্পিন সহায়ক উইকেট বানিয়ে আড়াই-তিন দিনে ম্যাচ জেতার পক্ষপাতী নন বিসিসিআই কর্তারা। তার উপর সামনে অস্ট্রেলিয়া সফর। সেকথা মাথায় রেখেই বাংলাদেশের বিরুদ্ধে দু’টি টেস্টের পিচ বানানো হয়েছে বলে মত বিশেষজ্ঞদের। ফলে চিপকে প্রথম দু’দিন পেসারদের দাপট চোখে পড়েছিল। তুলনায় দ্বিতীয় ইনিংসে বল ঘুরতে শুরু করে। সেই সুযোগ কাজে লাগিয়ে উইকেট নেন অশ্বিন ও জাদেজা। কানপুরে পাটা পিচ হলে ব্যাটসম্যানরা সুবিধা পাবেন। পরে স্পিনারদের দাপট দেখা যেতে পারে। সেই অঙ্কে টিম কম্বিনেশনেও পরিবর্তনের সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যায় না।
চেন্নাইয়ে ভারত নেমেছিল তিন পেসার দুই স্পিনারে। তার উল্টোটা হতে পারে কানপুরে। সেক্ষেত্রে অশ্বিন, জাদেজার সঙ্গে কুলদীপ কিংবা অক্ষরকে খেলানোর সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না। আকাশ দীপের উপর কোপ পড়তে পারে। কারণ, দুই পেসার হলে বুমরাহর সঙ্গে সিরাজের খেলার সম্ভাবনা বেশি। তবে কেউ কেউ বলছেন, ওয়ার্কলোড কমাতে বুমরাহকে বিশ্রাম দেওয়া হতে পারে দ্বিতীয় টেস্টে। তবে ভারতীয় টিম ম্যানেজমেন্ট কখন কী সিদ্ধান্ত নেবে, তা আন্দাজ করা কঠিন। না আঁচালে বিশ্বাস নেই।
এদিকে, দ্বিতীয় টেস্ট খেলতে ভারতীয় ক্রিকেটাররা কানপুর পৌঁছলেন। টিম হোটেলে কোহিল, রোহিত, গিলদের পুষ্পস্তবক দিয়ে অভিবাদন জানানো হয়। চলতি সিরিজে ভারতীয় টিম ম্যানেজমেন্টের মাথাব্যথা দুই তারকা কোহলি ও রোহিতের অফ ফর্ম। কানপুরে তাঁরা বড় রানে ফিরতে পারেন কিনা, সেটাই দেখার।
একই বিমানে কানপুরে পৌঁছয় বাংলাদেশের ক্রিকেটাররাও। তবে নাজমুল হোসেন শান্তরা বেশ চাপেই আছেন। পাকিস্তান সফরের দুর্দান্ত সাফল্য কিছুটা ফিকে হয়েছে প্রথম টেস্টে হারের পর। সেই সঙ্গে সাকিবের চোট চিন্তা আরও বাড়িয়েছে।